ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

দুর্বল বেড়িবাঁধ, ক্রমশই ভেঙে যাচ্ছে দেবহাটার ইছামতি নদীর ভাতশালা এলাকা

দেবহাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি

দেবহাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি

আগস্ট ২৩, ২০২৪, ০৪:৩৭ পিএম

দুর্বল বেড়িবাঁধ, ক্রমশই ভেঙে যাচ্ছে দেবহাটার ইছামতি নদীর ভাতশালা এলাকা

ভারত-বাংলাদেশের সীমাবর্তী বয়ে চলা ইছামতি নদীর ভাতশালা এলাকায় বেড়িবাঁধ ভাঙনের উপক্রম হয়েছে।

ক্রমশ ভাঙতে ভাঙতে নদীর বাঁধ শেষ হতে বাকি আছে মাত্র কয়েক কয়েক ফুট। যা যেকোনো সময় ভেঙে গোটা এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা বিরাজ করছে। বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হলে লাখ লাখ টাকার সম্পত্তি রক্ষা করা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা।

শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, দেবহাটার ইছামতি নদীর ভাতশালার বিশ্বাস বাড়ি এলাকার বেড়িবাঁধটি বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ ভাঙতে ভাঙতে বেড়িবাঁধের এক-তৃতীংশ ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। একাধিক বার সংস্কার কাজে লাখ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও তা কাজে আসেনি। বর্তমান পরিস্থিতিতে মূহুর্তে বেড়িবাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

প্লাবিত হলে লোনা পানি ঢুকে হাজার হাজার বিঘা জমির ফসল ও মৎসঘের ভেসে যাওয়াসহ শত শত পরিবার পানিবন্দি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। বর্তমানে এলাকার মানুষের দিন কাটছে আতঙ্কে। তবে স্থানীয়রা নদীর মূল বেড়ি ছিদ্র করে পানি উত্তোলন ও নদীতে ঠেলা জাল নদী ভাঙনের প্রধান অন্তরায় হিসাবে দায়ী করছেন।

স্থানীয় এবাদুল ইসলাম জানান, ভাতশালা বিশ্বাস বাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা যে কোন সময় ভেঙে যেতে পারে। কয়েকমাস আগে বেড়িবাঁধ ভাঙন প্রতিরোধের জন্য সরকারিভাবে বালুর বস্তা স্থাপন করার কথা থাকলেও তা সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়নি। আমরা ভয়ে আছি জোয়ারের পানির চাপে যদি বাঁধ ভেঙে যায় আমরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবো। আমাদের ক্ষতির শেষ থাকবে না।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বকুল জানান, ভাতশালা এলাকায় নদী ভাঙন চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা আছে। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আশি করি ভাঙন ঠেকানোর জন্য কাজ শুরু হবে।

এদিকে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সালাউদ্দীন শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দ্রুত কাজের আশ্বাস দেন।

তিনি জানান, এই বাঁধটি আমরা বার বার সংস্কার করে রাখতে পারছি না। এখানে স্থায়ী বাঁধ দেওয়ার বিকল্প নেই। আপাতত পাইলিং করে বস্তা ও মাটি ভরাট দিয়ে কোন রকম বাঁধ রক্ষার কাজ আগামী শনিবার থেকে শুরু হবে।

ইএইচ

Link copied!