ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ

গণমাধ্যমের সঙ্গে ভোক্তা অধিদপ্তরের সেমিনার

মো. মাসুম বিল্লাহ

নভেম্বর ১০, ২০২২, ০১:৩৯ পিএম

গণমাধ্যমের সঙ্গে ভোক্তা অধিদপ্তরের সেমিনার

গণমাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে ভোক্তার সচেতনতা বৃদ্ধিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সেমিনারের আয়োজন করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। 

বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‍‍`ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অবহিতকরণ‍‍` শীর্ষক সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন। 

এতে মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক (ডিজি) এএইচএম সফিকুজ্জামান।

সেমিনারে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ সংশোধন হচ্ছে জানিয়ে এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, এখন যেসব অপরাধে জরিমানার বিধান রয়েছে, সেগুলোর অধিকাংশই দ্বিগুণ করা হচ্ছে। শাস্তি যথেষ্ট নয়, এটার জন্য আরও আইন আছে। তাই নতুন আইনে শাস্তির আওতা বাড়ছে না, তবে জরিমানার পরিমাণ দ্বিগুণ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে আমাদের জনবল সংকট আছে। দেশের সাড়ে ১৬ কোটি ভোক্তার জন্য মাত্র ২১৬ জনবল দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভব না। তারপরও প্রতিদিন সারাদেশে ৪০ থেকে ৫০টি অপারেশন হচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রসাধনীর ক্ষেত্রে প্রতারণার বিষয়টা ভয়াবহ। বৈধভাবে প্রসাধনী আমদানি করতে গেলে ১২০ শতাংশ শুধু ইমপোর্ট ডিউটি দিতে হয়। এরপর আরও বিভিন্ন খরচ রয়েছে। ফলে বৈধভাবে ১০০ টাকার জিনিস ৩’শ থেকে ৪’শ টাকায় বিক্রি করে ব্যবসা করা সম্ভব না। তাই বৈধভাবে এ ব্যবসায় ব্যবসায়ীদের অনীহা আছে।

এদিকে রেস্তোরায় খাবারের মান ও দাম প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নিরাপদ খাদ্য বলতে যা বোঝায়, তা কোনো রেস্তোরায় মেনে চলে না। কোনো সুরক্ষার মানদণ্ডই তারা মানে না। কোনো না কোনো সমস্যা আছেই।

মহাপরিচালক বলেন, অনেকেই চান ভোক্তা অধিদপ্তর সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কিন্তু আমরা এখনো সেভাবে প্রস্তুত না। প্রশাসনিক আইন জুডিশিয়াল আইন নয়। আইন কঠোর হওয়া প্রয়োজন এবং আমরা সেই চেষ্টা করছি।

তিনি বলেন, ভোক্তা অধিদপ্তরের অফিসাররা মাজিস্ট্রেট নন, তাদের বিচারিক ক্ষমতা নেই। তারা শুধু এ আইনে জরিমানা করতে পারেন। মামলা করতে পারেন বাদী হয়ে। নিজে শাস্তি দিতে পারেন না।

সভাপতির বক্তব্যে ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, দিনশেষে আমরা সবাই ভোক্তা। বাজারে পণ্য কিনতে গেলে আমাদের নিজেদের অধিকার সম্পর্কে জানতে হবে। আইনে কী আছে, সেটা জানতে হবে। তিনি বলেন, ভোক্তাকে আরও সচেতন হতে হবে। প্রতারিত হলে অভিযোগ দিতে হবে। সাংবাদিকদেরও এ আইনে প্রচার করতে হবে, যেন মানুষ প্রতারণার প্রতিকার পায়।

ভোক্তা আইনটির সংস্কার প্রয়োজন জানিয়ে ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, আইনকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। তবে এ সংস্থা এখন ভালো কাজ করছে, প্রতিষ্ঠানটি কোনো দল দেখে না। প্রতিষ্ঠানের মালিক কে, সে খোঁজ নেয় না। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়।

টিএইচ

Link copied!