ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

জানুয়ারি ১, ২০২৪, ০৩:৩৯ পিএম

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প,  সুনামি সতর্কতা জারি

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৬। ভূমিকম্প আঘাত হানার পর দেশটিতে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দেশটির মধ্যাঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে বলে জানা গেছে। খবর বিবিসির।

রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যম এনএইচকে জানিয়েছে, ইশিকাওয়া প্রিফেকচারের উপকূলীয় নোটো এলাকার বাসিন্দাদের তাৎক্ষণিকভাবে উঁচু স্থানে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।

৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু ঢেউ আঘাত হানতে পারে বলে সতর্ক করেছে নোটো এলাকার স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে নিগাতা এবং তোমায়া প্রিফেকচারেও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সেখানে ঢেউয়ের উচ্চতা ৩ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।

বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলেও বড় করে ‌‘ইভাকুয়েট’ শব্দটি বার বার দেখানো হচ্ছে এবং লোকজনকে উঁচু স্থানে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেখানে এখন শীতকাল হলেও ভূমিকম্পের কারণে সুনামি আঘাত হানতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।

লোকজন নিজেদের বাড়ি-ঘর এবং সাবওয়ে স্টেশন থেকে ভূমিকম্পের পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করছেন। দেশটির কানসাই ইলেকট্রিক পাওয়ারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাদের পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোতে এখন পর্যন্ত কোনো অস্বাভাবিক পরিস্থিতি দেখা যায়নি। তবে তারা গভীরভাবে পুরো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

এর আগে গত মাসের শুরুর দিকে ফিলিপাইনে আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পের ফলে জাপানের হাচিজোজিমা দ্বীপে ৪০ সেন্টিমিটার বা ১ দশমিক ৩ ফুট উচ্চার সুনামি ঢেউ আঘাত হানে। দ্বীপটি জাপানের রাজধানী টোকিও থেকে ২৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে।

এছাড়া গত আগস্টে জাপানের হোক্কাইদো শহরে ৬ মাত্রার একটি ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৪৬ কিলোমিটার গভীরে।

২০১১ সালের শক্তিশালী এক ভূমিকম্পে জাপানের ফুকুশিমা প্রিফেকচারের দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছিল। ১৯৮৬ সালে চেরনোবিল পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর সবচেয়ে ভয়াবহ পরমাণু দুর্ঘটনা ছিল এই দাইচি পরামাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়া।

প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অব ফায়ারে’ অবস্থিত হওয়ায় জাপানে ভূমিকম্প সাধারণ ঘটনা। এ কারণে দেশটির অবকাঠামো এমনভাবে তৈরি করা হয়, যেন প্রচণ্ড কম্পনেও ভবনের কিছু না হয়। ভবন নির্মাণ আইন মানা হচ্ছে কি না, মহড়ার মাধ্যমে তা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হয়।

আরএস

Link copied!