ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ঈদে ৯ দিন মোটরসাইকেল নিষিদ্ধের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

এপ্রিল ৩, ২০২৩, ০৮:৪৯ পিএম

ঈদে ৯ দিন মোটরসাইকেল নিষিদ্ধের দাবি

দুর্ঘটনা এড়াতে ঈদের দিনসহ আগে ও পরে অন্তত ৯ দিন সব মহাসড়কে মোটরসাইকেল চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি। এ ছাড়া ঈদ যাত্রায় মহাসড়কসহ সকল আন্তঃজেলা সড়কে তিন চাকার যানবাহন চলাচল এবং অতিরিক্ত বাসভাড়া আদায় বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

আজ (৩ এপ্রিল) সোমবার সংগঠনের সভাপতি হাজি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানান। এ ছাড়া নাগরিক সংগঠনটির নেতারা সারা দেশের সকল সড়ক ও মহাসড়কে অনিবন্ধিত, ত্রুটিপূর্ণ ও অননুমোদিত সব ধরনের গাড়ি চলাচল বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। এসব দাবি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম জোরদার এবং পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলোকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তারা।

নিরাপদ ও বিড়ম্বনামুক্ত ঈদ যাতায়াতের ওপর গুরুত্বারোপ করে জাতীয় কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়, সারা দেশে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার সংখ্যা জ্যামিতিকহারে বাড়ছে। গত বছর সড়কে মোট দুর্ঘটনার ৪০ শতাংশেরও বেশি মোটরবাইক দুর্ঘটনা। দুই চাকার এ বাহনে ভাড়ায় দূরপাল্লার যাত্রী পরিবহনের কারণে ঈদ মৌসুমে আরো বেশি দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ক্ষুদ্র ও অনিরাপদ যানবাহন মহাসড়ক ও আন্তঃজেলা সড়কে বাস-ট্রাকের মতো বড় গাড়ির গতি কমিয়ে দেয়। এতে দুর্ঘটনা ও যানজটের ঝুঁকি বাড়ে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সারা দেশে মহাসড়ক ও দূরপাল্লার আন্তঃজেলা সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ তিন চাকার বিভিন্ন ধরনের যানবাহন এবং নছিমন, করিমন, ভটভটি ও আলম সাধুর মতো স্থানীয়ভাবে তৈরি অসংখ্য যানবাহন চলাচল করছে।

নিকট অতীতের উদাহরণ টেনে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, প্রতি ঈদ যাত্রায় দূরপাল্লার অনেক সড়কে বিভিন্ন পরিবহন কম্পানি যাত্রীদের কাছ থেকে দেড় থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করে থাকে। এতে বাস মালিকদের অতিরিক্ত মুনাফা ও শ্রমিকদের বাড়তি আয় হলেও সাধারণ মানুষ আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়।

আরএস

 

 

 

 

Link copied!