ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তা গ্রেপ্তার

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

অক্টোবর ১৮, ২০২৪, ০৮:৪৯ পিএম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তা গ্রেপ্তার

পুলিশের ৩ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়ান্দা পুলিশ (ডিবি)। শুক্রবার সন্ধ্যায় তাদের গ্রেপ্তারের বিষয় নিশ্চিত করে পুলিশ জানায়, তাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। এছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গ্রেপ্তারকৃত কর্মকর্তারা হলেন- অতিরিক্ত উপকমিশনার (সুপারনিউমারারি উপকমিশনার হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) শাহেন শাহ, জুয়েল রানা ও অতিরিক্ত উপকমিশনার রফিকুল ইসলাম।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়ান্দা পুলিশের উত্তর বিভাগের যুগ্ম কমিশনার রবিউল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, তাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। এছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, গত ১৭ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক আদেশে ৪ পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের অনুমতি দেওয়া হয়। এরা হলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারারি ‍‍`পুলিশ সুপার‍‍` পদে পদন্নোতিপ্রাপ্ত) শাহেন শাহ্, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারারি ‍‍`পুলিশ সুপার‍‍` পদে পদন্নোতিপ্রাপ্ত) জুয়েল রানা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদন্নোতিপ্রাপ্ত) হাসান আরাফাত ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম।

এর আগে তিন ধাপে ২৬ জনকে গ্রেফতারের অনুমতি দিয়েছিল মন্ত্রণালয়।

গুলশান থানার ওসি তৌহিদ আহমেদ বলেন, ডিবির একটি দল রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের পর বৃহস্পতিবার রাতে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। ২০১৩ সালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক রেখে অবরুদ্ধ করার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শুক্রবার তাকে আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

আদালত সূত্র জানায়, গতকাল বিকেলে রফিকুল ইসলামকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই রায়হানুল ইসলাম সৈকত আসামি পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল ও জামিনের আবেদন করেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলার ঘটনার সময় রফিকুল ইসলাম গুলশান থানার ওসি ছিলেন।

এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গৃহকর্মী লিজা আক্তার হত্যার মামলায় অতিরিক্ত উপকমিশনার জুয়েল রানাকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমী তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে শুক্রবার বিকেলে জুয়েল রানাকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক পায়েল হোসেন। তিনি আসামির সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আসামিপক্ষ রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

আরএস

Link copied!