ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

লজ্জা থাকলে নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ করা উচিত: আলাল

মো. মাসুম বিল্লাহ

অক্টোবর ১৩, ২০২২, ০৩:৫৯ পিএম

লজ্জা থাকলে নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ করা উচিত: আলাল

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেছেন, সামান্যতম লজ্জা থাকলেও নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ করা উচিত।

বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন আয়োজিত প্রতিবাদী যুব সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এ প্রতিবাদী যুব সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

আলাল বলেন, আমরা প্রথম থেকে বলে আসছি এ নির্বাচন কমিশন আমাদের কোনো বিবেচ্য বিষয় না। এ সরকার যদি ক্ষমতায় থাকে নির্বাচন কমিশনে ফেরেস্তা নিয়োগ দিলেও তারা নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে না।

তিনি বলেন, গাইবান্ধা-৫ আসনে নির্বাচন ছিল গত বুধবার (১২ অক্টোবর)। সেই নির্বাচনে সীমাহীন অনাচারের কারণে ডিসি কিন্তু নির্বাচন বন্ধ করেননি। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বাধ্য হয়ে সেই নির্বাচন বন্ধ ঘোষণা করতে হয়েছে। কারণ এ ডিসি-এসপিরা নির্বাচন কমিশনকে বুড়ো আঙুন দেখিয়ে চলে গেছেন। ভারতের দক্ষিণে তামিল ছবিতে যেভাবে ভিলেনরা ডাক-চিৎকার করে ডিসি-এসপিরা নির্বাচন কমিশনের সভায় এসে সেভাবে ডাক-চিৎকার, হৈ-হুল্লোড় করে নির্বাচন কমিশনারকে বক্তব্য দিতে দেয়নি। ডায়েস থেকে সরে যেতে তাকে বাধ্য করেছে।

আলাল বলেন, জাতীয় কোনো নির্বাচন নয়, যারা একটা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন সঠিকভাবে করার ক্ষমতা রাখেন না। তাদের বুঝতে হবে এ সরকারের অধীনে থেকে যত ভালো মানুষ আপনারা হন কোনো নিরপেক্ষ কাজ সাংবিধানিকভাবে আপনারা করতে পারবেন না। এখন নির্বাচন কমিশনে যারা দায়িত্বে আছেন সংবিধানের ১২৬ ধারা অনুযায়ী তাদের উচিত উচ্চ আদালতে গিয়ে নির্দেশনা চাওয়া। আর না হলে যদি সামান্যতম লজ্জা থেকে থাকে তাহলে পদত্যাগ করা। এর বাইরে আর কোনো বিকল্প আছে বলে আমি মনে করি না।

বিএনপির এ নেতা বলেন, আজকের পত্রিকায় এসেছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাহেব বলেছেন, বিএনপি ফেসবুক ও প্রেস কনফারেন্সের মধ্যেই সীমাবদ্ধ, তাদের মাঠে কোনো কর্মসূচি নেই। গত বুধবার চট্টগ্রামের সমাবেশ থেকে মানুষ ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যকে মিথ্যা প্রমাণিত করেছে। একটা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে তারা প্রতিনিয়ত যেটা বলে সেটা অসত্য। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে বাধা, গ্রেফতার, আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাকর্মীরা হামলা করেছে, মাইকিং করেছে তারপরও এ জনজোয়ার তারা রুখতে পারেনি। বরং প্রেস ব্রিফিংয়ে ও ফেসবুকে ওবায়দুল কাদের সাহেবকেই বেশি শোনা যায়।

আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মোফাজ্জল হোসেন হৃদয়ের পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন- বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বিএনপি নেতা আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, বিলকিস ইসলাম, কাজী মনিরুজ্জামান মনির, শাহ মোহাম্মদ নেছারুল হক, এম এ হান্নান, কাদের সিদ্দিকী, কল্যাণ পার্টির সহ-সভাপতি সাহিদুর রহমান তামান্না প্রমুখ।  

এবি

Link copied!