ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

তিন ম্যাচ পর খুলনার প্রথম জয়

ক্রীড়া প্রতিবেদক

ক্রীড়া প্রতিবেদক

জানুয়ারি ১৭, ২০২৩, ০৭:১০ পিএম

তিন ম্যাচ পর খুলনার প্রথম জয়

এবারের বিপিএলে রংপুরকে হারিয়ে প্রথম জয়ের মুখ দেখলো খুলনা টাইগার্স। ঢাকা পর্বের প্রথম অংশ এবং চট্টগ্রাম পর্ব মিলিয়ে চার ম্যাচে এই প্রথম জয়ের দেখা পেল তামিম ইকবাল ও ইয়াসির আলীদের খুলনা। এই জয়ে ৪ ম্যাচে দুই পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে খুলনার দলটি। 
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) রংপুরকে ৯ উইকেটে হারিয়েছে খুলনা। রংপুরের দেওয়া ১৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে ১০ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা।

এবারের বিপিএলে প্রথম তিন ম্যাচেই ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন তামিম ইকবাল। কিন্তু রংপুরের বিপক্ষের ম্যাচে দেখা গেল টাইগার ওপেনারের ভিন্ন রূপ। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট করেছেন ১২৫ এর উপর স্ট্রাইক রেটে। ওপেনিংয়ে নেমে খেলেছেন শেষ অবধি। তাতে সহজ জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছেন বাংলাদেশের ওয়ানডে দলের অধিনায়ক। এদিন টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিংয়ে নামে রংপুর। তবে শুরু থেকেই চাপে থাকে দলটি। ঘূর্ণির মায়াজাল বিছিয়ে টপ অর্ডার ভেঙে দেন নাহিদুল ইসলাম। এরপর পাকিস্তানি পেসার আমাদ বাটের দাপটে দাঁড়াতে পারেনি মিডল অর্ডারও। আর লেজ ছাঁটাইয়ের কাজটা দারুণভাবে করেন ওয়াহাব রিয়াজ। তাতে লক্ষ্যটা হাতের নাগালেই থাকে খুলনার। মূলত শুরু থেকে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোয় গড়ে ওঠেনি বলার মতো কোনো জুটি। তৃতীয় উইকেটে পারভেজ হোসেন ইমনের সঙ্গে শেখ মেহেদী হাসানের গড়া ২৯ রানের জুটি ইনিংসের সর্বোচ্চ। ব্যক্তিগতভাবেই কোনো ব্যাটারও পারেননি দায়িত্ব নিতে।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৮ রানের ইনিংস খেলেন মেহেদী। তবে রানের গতি সে অর্থে বাড়াতে পারেননি। ৩৪ বলে ২টি করে চার ও ছক্কায় এ রান করেন তিনি। ২৪ বলে ২৫ রান করেন ইমন। খুলনার পক্ষে ১৪ রানের খরচায় ৪টি উইকেট পান ওয়াহাব। ১৬ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট আমাদ। এছাড়া ২টি শিকার নাহিদুলের। এরপর লক্ষ্য তাড়ায় দেখে শুনেই ব্যাট করতে থাকেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও মুনিম শাহরিয়ার। ৪১ রানের জুটি গড়েন এ দুই ব্যাটার। যদিও ব্যক্তিগত ১০ রানে শেখ মেহেদী হাসানের বলে মিডউইকেটে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন মুনিম। সে ক্যাচ লুফে নিতে পারেননি পাকিস্তানি ক্রিকেটার মোহাম্মদ নাওয়াজ। তবে জীবন পেয়েও খুব বেশি দূর আগাতে পারেননি মুনিম। আজমতুল্লাহ ওমরজাইয়ের বলে হাঁকাতে গিয়ে কভারে ধরা পড়েন শোয়েব মালিকের হাতে। এরপর মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে দলের হাল ধরেন তামিম। অবিচ্ছিন্ন ৮৯ রানের গুটি গড়ে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন তারা।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬০ রানের ইনিংস খেলে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন তামিম। ৪৭ বলের ইনিংসটি সাজাতে ৪টি চার ও ২টি ছক্কা মেরেছেন ৩৫ বল ফিফটি স্পর্শ করা এ ওপেনার। ৪২ বলে ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন জয়। মুনিমের ব্যাট থেকে আসে ২১ রান।

কেএস 

Link copied!