ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
ডিপ্লোম্যাটের রিপোর্ট

বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তারের জন্য লড়ছে পরাশক্তিগুলো

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

জানুয়ারি ২৬, ২০২৩, ১২:৫১ এএম

বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তারের জন্য লড়ছে পরাশক্তিগুলো

স্বাধীনতার ৫১ বছর পেরিয়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক নানা কারণে বিশ্বের পরাশক্তিগুলোর আগ্রহের কেন্দ্রে এখন ঢাকা। এমনকি বড় পরাশক্তিগুলোর শক্তি প্রতিযোগিতা এবং প্রভাব বিস্তারের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবেও আবির্ভূত হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তারে লড়ছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের মতো পরাশক্তিগুলো। গত ২৪ জানুয়ারি এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি নিয়ে প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণধর্মী লেখা প্রকাশকারী ম্যাগাজিন দ্য ডিপ্লোম্যাট। ম্যাগাজিনটি মূলত এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের ভূরাজনীতি নিয়ে বেশি ফোকাস করে থাকে।

দ্য ডিপ্লোম্যাটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে মার্কিন ও চীনা কর্মকর্তাদের সফর অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৪ জানুয়ারি দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ঢাকা সফর করেন। সে সময় তিনি রাজনৈতিক দল, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেন। আগের সপ্তাহে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দক্ষিণ এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর রিয়ার অ্যাডমিরাল আইলিন লাউবাচার চার দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছিলেন। গত ৯ জানুয়ারি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। মোমেনের সঙ্গে লাউবাচারের বৈঠকের এক দিন পর চীনের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ঢাকায় আসেন। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এটাই ছিল তার প্রথম বিদেশ সফর।

দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, নবনিযুক্ত চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সংক্ষিপ্ত সেই সফরে দেশটির কূটনৈতিক ঐতিহ্য কার্যত ভেঙে গেছে। কারণ চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা প্রতি বছর আফ্রিকার কোনো দেশকে তাদের প্রথম বিদেশ সফরের গন্তব্যে পরিণত করার বিষয়ে দীর্ঘদিন চালু থাকা প্রথা মেনে এলেও এ বছর নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রথমে ঢাকায় আসেন। যদিও কিন সে সময় আফ্রিকায় যাচ্ছিলেন এবং মোমেনের সঙ্গে বৈঠকটি কোনো সরকারি সফর ছিল না। তারপরও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশের রাজধানীতে সংক্ষিপ্ত বিরতি ও মাঝরাতে মোমেনের সঙ্গে বিমানবন্দরে তার সাক্ষাৎ ছিল বেশ তাৎপর্যপূর্ণ এবং বিষয়টি ঢাকা ও বিদেশের কূটনৈতিক মহলের নজর এড়ায়নি। কিনের সেই সফরের পরপরই চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিসিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিভাগের উপপ্রধান চেন ঝো‍‍`র নেতৃত্বে সিসিপির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে আসে। সফরে প্রতিনিধিদলটি ২০তম সিসিপি জাতীয় কংগ্রেসের স্পিরিট তথা মূল কথা ব্যাখ্যা করে নানা বক্তৃতা দেয়। দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, ১৯৭১ সালে স্বাধীন দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর থেকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি যে নীতির ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়েছে, তা হলো- ‍‍`সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়‍‍`। পররাষ্ট্রনীতির এই কৌশল বাংলাদেশের জন্য ভালো কাজ করেছে। তবে দিন যত যাচ্ছে, বড় পরাশক্তিগুলো তাদের বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে যে কোনো একটি পক্ষকে বেছে নিতে ঢাকাকে ক্রমবর্ধমানভাবে চাপ দিচ্ছে।

২০২০ সালের অক্টোবর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন ডেপুটি সেক্রেটারি অব স্টেট স্টিফেন ই বিগান বাংলাদেশকে কোয়াডে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ইন্দো- প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে বিগান সে সময় ‘অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি করতে, মুক্ত ও অবাধ ইন্দো-প্যাসিফিককে এগিয়ে নিতে‍‍` মার্কিন প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেন। সে সময় তিনি আরও বলেন, ‍‍`বাংলাদেশ এ অঞ্চলে আমাদের (যুক্তরাষ্ট্রের) কাজের কেন্দ্রবিন্দু হবে।‍‍`

বাংলাদেশকে মার্কিন ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলে টানতে যুক্তরাষ্ট্রের সেই প্রচেষ্টার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল চীন। ২০২১ সালের মে মাসে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং সতর্ক করে দেন, চার দেশের ছোট ক্লাব অর্থাৎ কোয়াডে বাংলাদেশ যোগ দিলে ‍‍`চীনের সঙ্গে ঢাকার সম্পর্ক উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে‍‍`।

যদিও চীন প্রায়ই বৃহৎ শক্তিগুলোর মধ্যে বিদ্যমান দ্বন্দ্বে বাংলাদেশকে নিরপেক্ষ থাকার আহ্বান জানিয়েছে, তারপরও বেইজিং এর উল্টো কাজটিও করে আসছে। চীন তার গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (জিডিআই) এবং গ্লোবাল সিকিউরিটি ইনিশিয়েটিভে (জিএসআই) যোগ দিতে বাংলাদেশকে প্ররোচিত করছে। এদিকে বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বাগ্যুদ্ধও চলছে। গত বছরের ডিসেম্বরের শেষদিকে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা মস্কোতে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা করেছিলেন।

তিনি সে সময় বলেন, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াগুলোকে প্রভাবিত করার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করছেন‍‍`। এর আগে ঢাকায় অবস্থিত রাশিয়ান দূতাবাস যুক্তরাষ্ট্রকে ইঙ্গিত করে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। সেখানে নিজেদের ‍‍`উন্নত গণতন্ত্র‍‍` হিসেবে দাবি করা দেশগুলোর ‍‍`আধিপত্যবাদী উচ্চাকাঙ্ক্ষার‍‍` সমালোচনা করা হয়।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষার অজুহাতে যারা নিজেদের ‍‍`বিশ্বের শাসক‍‍` বলে মনে করে, সেই রাষ্ট্রগুলো অন্যদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার কাজ করে চলেছে।‍‍` বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি-সংক্রান্ত বিষয়ে পিটার হাসের ক্রমবর্ধমান নানা কর্মকাণ্ডের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সমালোচনামূলক এই বক্তব্য সামনে এসেছিল। গত বছরের জুন মাসে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন পরিদর্শনের সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সাথে দেখা করেন। সে সময় রাষ্ট্রদূত পিটার হাস দেশে স্বচ্ছ নির্বাচনের আহ্বান জানান।

দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, ২০১৩ ও ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচন ব্যাপক অনিয়মের জন্য বিশ্বব্যাপী সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিল এবং এখনো উদ্বেগ রয়েছে যে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করবে না। অতিসম্প্রতি মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এক দশক ধরে নিখোঁজ বিরোধী দলের নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের পরিবারকে দেখতে যান। গত এক দশকে আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির শতাধিক নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছে। আবার অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে বেশ চাঙ্গা হয়ে ওঠা বিএনপি অর্থনীতিতে সরকারের ভুল ব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিচ্ছে। এই বিক্ষোভগুলো গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় একটি বিশাল সমাবেশে পরিণত হয়েছিল। তবে সেখানেও বেশ কজন বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর ঢাকায় মহাসমাবেশের কদিন পর সুমনের বাসায় যান পিটার হাস। এদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সমালোচনার জবাবে সরব হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস এক টুইট বার্তায় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র সব সময় অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে। রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া নিয়ে বিবৃতি ও পাল্টা বিবৃতি দিয়ে মোমেন বলেছিলেন, বাংলাদেশ চায় না রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য কোনো দেশ আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুক।

দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, বঙ্গোপসাগরের কৌশলগত জায়গায় বাংলাদেশের অবস্থান দেশটিকে ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব দিয়েছে। ভূরাজনীতির অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ রবার্ট কাপলান ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, ‍‍`ভারত মহাসাগর হবে বিশ্বব্যাপী সংঘাতের কেন্দ্রবিন্দু‍‍`। কারণ বিশ্বঅর্থনীতিতে শিপিং বা পরিবহনের রুট হিসেবে এর গুরুত্ব রয়েছে।‍‍` ভারত মহাসাগরের উপকূলীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া এবং ভারত মহাসাগরে পরাশক্তিগুলোর নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। অন্যদিকে ভারত মহাসাগরে চীনের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ সারা বিশ্বেই সুবিদিত। ভারত মহাসাগর এবং এর বিভিন্ন উপসাগর দিয়ে আফ্রিকার সাথে চীনের বেশিরভাগ বাণিজ্য হয়ে থাকে।

এছাড়া নিজেদের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের মাধ্যমে এ অঞ্চলে চীনা উপস্থিতি বাড়ানোরও চেষ্টা করেছে বেইজিং। এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রগতিও হয়েছে। দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, অতীতে পাকিস্তান ও ভারত যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু ছিল বলে যদি এখন ধরে নেয়া হয়, তাহলে বলতে হবে- ওয়াশিংটন এখন ক্রমবর্ধমানভাবে বাংলাদেশ, নেপাল ও মিয়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে গণতন্ত্র ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ক্রমশ সোচ্চার হয়েছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য বাংলাদেশের এলিট আধাসামরিক বাহিনী র‍্যাব এবং এর সাত বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ওয়াশিংটন।

অবশ্য বড় পরাশক্তি দেশগুলোর প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশ আরও দৃঢ় ভূমিকা পালন করতে পারত। কিন্তু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, অর্থনৈতিক সংকট, সরকারের বৈধতা নিয়ে সংকট, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের অভাব এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে দেশটির স্বাধীন ও যুক্তিসংগত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে।

দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল; বাংলাদেশি পণ্যের একক বৃহত্তম বাজারও যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া এশিয়ায় যেসব দেশ সবচেয়ে বেশি মার্কিন সাহায্য পেয়ে থাকে, বাংলাদেশ সেসব দেশের একটি। অন্যদিকে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের রয়েছে দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক। বাংলাদেশে বেইজিংয়ের বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং ঋণের পরিমাণ প্রায় ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা কোনো একক দেশের কাছ থেকে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বেশি। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ‍‍`গণতন্ত্রের লাঠি‍‍` ব্যবহার করে বাংলাদেশকে নিজেদের দিকে টানছে, সেখানে চীন ও রাশিয়া আওয়ামী লীগ সরকারকে আর্থিক সহায়তাসহ নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে আসছে এবং সেটা আরও শক্তিশালী করার প্রক্রিয়াও অব্যাহত রেখেছে। দ্য ডিপ্লোম্যাট বলছে, যখন বৃহৎ শক্তিগুলো প্রভাব বিস্তারের জন্য লড়াই করছে এবং ক্ষমতাসীন সরকারও রাজনৈতিকভাবে টিকে থাকার দিকে মনোনিবেশ করছে, তখন সাধারণ মানুষের চাহিদা ঠিক কী, সেদিকে কারো মনোযোগ নেই।

Link copied!