ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

পাবনায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে অপবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

সফিক ইসলাম, পাবনা

সফিক ইসলাম, পাবনা

অক্টোবর ২৬, ২০২৪, ০৫:৪০ পিএম

পাবনায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে অপবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

সাময়িক বহিষ্কৃত পাবনার টাউন গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. রবিউল ইসলাম তার বিরুদ্ধে আনিত মিথ্যা অপবাদ ও অপপ্রচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।

প্রধান শিক্ষক মো. রবিউল ইসলাম জানান, মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় তিনি ওই স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক আমিন উদ্দিন, কয়েকজন শিক্ষক ও বিতর্কিত শিক্ষার্থীদের দায়ী করেছেন।

শনিবার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব অভিযোগ করেন।

এ সময় তার স্ত্রী আসমা খাতুন, সন্তান রিফা তাসফিয়া ও ভাই পাবনার ভাঁড়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঞ্জুল করিম উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান শিক্ষক মো. রবিউল ইসলাম লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে করা শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্রীদের সঙ্গে যৌন হয়রানি ও বিদ্যালয়ের অর্থ লুটপাট, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তার কোনো ভিত্তি নেই।

আমার রুমে কোনো আপত্তিকর দ্রব্যাদি ছিল না কিন্তু সহকারী প্রধান শিক্ষকের কাছে রুমে চাবি দেওয়ার পর তিনি বিভিন্ন প্রকার আপত্তিকর দ্রব্য আমার কক্ষে রেখে আমাকে ফাঁসাতে আমার নামে বিভিন্ন স্থানে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যদি কোনো ছাত্রী প্রমাণ করতে পারে আমি তাদের শরীরে হাত দিয়েছি তাহলে আমি নিজেই ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে প্রস্তুত আছি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হওয়া ছবির ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, আমি কোনো রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। বরং আমার পরিবার আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাঈদ খানের দ্বারা নির্যাতিত। সহকারী প্রধান শিক্ষক আল-আমিন উদ্দিন স্কুলের প্রধান শিক্ষক হওয়ার জন্য আমার নামে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার চালাচ্ছে। তার কোচিংয়ের ছাত্রীদের দিয়ে মিথ্যা যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলছে। এ বিষয়ে আমি ন্যায় বিচার চাই।

সহকারী প্রধান শিক্ষক আমিন উদ্দিন বলেন, প্রধান শিক্ষকের পরেই সহকারী প্রধান শিক্ষকের অবস্থান, এজন্য আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুললে মানুষকে যেন সহজেই বিশ্বাস করানো যায়। আসল কথা হলো অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য এবং একটা অজুহাত দিয়ে তিনি বাঁচতে চাচ্ছেন। আমরা তো অভিযোগ করেনি, স্কুলের ছাত্রী এবং সমন্বয়করাই এই অভিযোগ তুলেছে এবং প্রমাণের ভিত্তিতেই প্রশাসন তাকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে।

ইএইচ

Link copied!