ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয়ে প্রতারণা, আটক ৩

শিবচর প্রতিনিধি

শিবচর প্রতিনিধি

ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৫, ০২:২৫ পিএম

সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয়ে প্রতারণা, আটক ৩

মাদারীপুরের শিবচরে একটি প্রতারক চক্র দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। বিষয়টি সেনাবাহিনী ও পুলিশের নজরে এলে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অবশেষে এই চক্রের মূলহোতা জাহাঙ্গীরসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

চক্রের মূলহোতা জাহাঙ্গীর পুলিশ ও আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।

এ চক্রের আরও সদস্যদের ধরতে অভিযান চলছে বলে শুক্রবার সন্ধ্যায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান সহকারী পুলিশ সুপার মো. আজমীর হোসেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিবচর থানার ওসি মো. রতন শেখ (পিপিএম)।

তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ও বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে প্রতারক চক্রটি শনাক্ত করে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে চক্রের মূলহোতা শিবচর পৌরসভার ডিসি রোড এলাকার ছিরু শেখের ছেলে জাহাঙ্গীর শেখ (৩৫), একই এলাকার শংকর মালোর ছেলে সীমান্ত মালো (২০) ও পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের কুদ্দুস শিকদারের ছেলে কাওছার শিকদারকে (২১) গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তারদের মাদারীপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এই চক্রটি বিভিন্ন মানুষের নামে ভুয়া সিমকার্ড তুলে তা দিয়ে প্রতারণা করতো। একেক সময় একেক নম্বর ব্যবহার করতো চক্রটি বলেও পুলিশ জানায়।

প্রতারক চক্রের মূলহোতা মো. জাহাঙ্গীর শেখ বলেন, আমরা ঘুরে ঘুরে প্রথমে দেখতাম কার বাড়ি রাস্তার পাশে, কার দোকান রাস্তার পাশে, বা কাকে ভয় দেখালে টাকা পাওয়া যাবে। পরে ফোন করে মেজর পরিচয় দিয়ে টাকা চাইতাম। ওরা বিকাশ আবার নগদে টাকা দিতো।

মাদারীপুরের সহকারী পুলিশ সুপার (শিবচর সার্কেল) মো. আজমীর হোসেন বলেন, প্রতারক চক্রটি সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই মানুষকে মোবাইলের মাধ্যমে ভয়ভীতি দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যৌথ বাহিনীর সহায়তায় ও তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা অবশেষে চক্রের মূলহোতাসহ তিনজনকে ধরতে সক্ষম হয়েছি। এই চক্রের বাকিদের ধরতে অভিযান চলছে। চক্রের মূলহোতা আমাদের কাছে ও আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।

ইএইচ

Link copied!