ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

পেকুয়ায় ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, সংঘর্ষে আহত ১৬

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

মার্চ ৮, ২০২৫, ০৭:৫৮ পিএম

পেকুয়ায় ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, সংঘর্ষে আহত ১৬

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের নতুনঘোনায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারী ও শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছেন।

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে একদল লোক স্থানীয় ইউপি সদস্য হোসাইন শহীদ সাইফুল্লাহর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে, যার জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

শনিবার বিকেল ৩টার দিকে নতুনঘোনা এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

আহতদের পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইউপি সদস্য হোসাইন শহীদ সাইফুল্লাহ ও জাহাঙ্গীর আলম, মাহমুদুল করিম, আবদুল হক গংদের মধ্যে জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে গত কয়েকদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

শনিবার বিকেলে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে মাহমুদুল করিম, জাহাঙ্গীর আলমসহ কয়েক শতাধিক লোকজন ইউপি সদস্য সাইফুল্লাহর বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় তারা বাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট ও তাণ্ডব চালায়।

বাড়ির লোকজন ও গ্রামবাসী প্রতিরোধের চেষ্টা করলে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুই পক্ষের মধ্যে লাঠিসোটা, ধারালো অস্ত্র ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় ১৬ জন আহত হন।

রাজাখালী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হোসাইন শহীদ সাইফুল্লাহ বলেন, "আমি বাড়িতে ছিলাম না। পরিকল্পিতভাবে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে তারা হামলা চালিয়েছে। অস্ত্র নিয়ে আমার বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর করেছে। এলাকাবাসী বাধা দিতে গেলে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। তিনজনকে জিম্মি করা হয়েছিল, পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করেছে।"

সাইফুল্লাহর স্ত্রী রীনা করিম বলেন, "আমার স্বামী বাড়িতে থাকেন না। কিন্তু তারা মনে করেছিল তিনি আছেন। তাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই আমাদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে। দুর্বৃত্তরা টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নিয়ে গেছে।"

ঘটনার পর পেকুয়া থানার এসআই আপ্যায়ন বড়ুয়া বলেন, "সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। দুইজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।"

সংঘর্ষের ঘটনায় এলাকায় এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।

ইএইচ

Link copied!