ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

ইভ্যালির শামীমার জামিন নামঞ্জুর, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

মো. মাসুম বিল্লাহ

অক্টোবর ২৬, ২০২২, ০৬:২২ পিএম

ইভ্যালির শামীমার জামিন নামঞ্জুর, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রতারণার মামলায় আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের জামিন নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

বুধবার (২৬ অক্টোবর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল মামুন বিষয়টি জানিয়েছেন।

ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন তার জামিন নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। গত ১৯ অক্টোবর সাইবার ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দিলেও বুধবার (২৬ অক্টোবর) বিষয়টি জানা যায়।

তিনি বলেন, ১৯ অক্টোবর মামলার চার্জশিট গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। ওইদিন শামীমা আদালতে উপস্থিত না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একইসঙ্গে আগামী ২২ জানুয়ারি মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।

ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আলমগীর হোসেন নামে এক গ্রাহক বাদী হয়ে ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বাড্ডা থানায় মামলা করেন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, বাদী ২০২০ সালের শুরুর দিকে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইভ্যালি সম্পর্কে জানতে পারেন। সেখানে ইলেক্ট্রনিক পণ্যসহ বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কম মূল্যে অফার করা হয়। 

অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজার মূল্যের প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দেখতে পান। তিনি ইভ্যালির অ্যাপসের মাধ্যমে দুটি মোবাইল নম্বর দিয়ে পৃথক অ্যাকাউন্ট খুলেন। নিজের আইডি দিয়ে আনুমানিক ৫ লক্ষ টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন তিনি।

 আরেকটি আইডি বন্ধুর নামে খুলে ২৩ লক্ষ টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। তিনি দুই আইডি দিয়ে সর্বমোট ২৮ লক্ষাধিক টাকার অর্ডার করেন এবং বিকাশ/নগদ ও বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট করেন। 

কিন্তু ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ তার অর্ডার করা পণ্যগুলো নির্ধারিত ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে ডেলিভারি দেয়নি। এমনকি ৭ মাস পেরিয়ে গেলেও অর্ডার করা পণ্যগুলো বুঝে পাননি তিনি। এ ব্যাপারে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তারা পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে কালক্ষেপণ করে।

এজাহারে আরও বলা হয়, আসামিরা সারা দেশের অসংখ্য সাধারণ মানুষের কাছ থেকে কম মূল্যে পণ্য বুঝিয়ে দেওয়ার কথা বলে ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করেছে।

টিএইচ

Link copied!