ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষিকাকে হেনস্তা করায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী ব্যুরো

জুন ২৯, ২০২২, ০৩:৫৬ পিএম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষিকাকে হেনস্তা করায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আইন বিভাগের এক শিক্ষিকাকে হেনস্তা করায় একই বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। বুধবার (২৯ জুন) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ ও হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থী আশিক উল্লাহ রাবির আইন বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। এছাড়া সে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আশিকউল্লাহ দীর্ঘদিন যাবৎ একাধিকবার শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পরিবেশের বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে সে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হত্যার হুমকি দিয়েছে। 

বুধবার (২৯ জুন) আইন বিভাগের ক্লাসরুমে শিক্ষিকা বেগম আসমা সিদ্দীকাকে হেনস্থা করায় ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলন ও দাবির মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার্থে, তাকে রাবি থেকে শৃঙ্খলা কমিটি ও সিন্ডিকেটে রিপোর্ট সাপেক্ষে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
 
বুধবার সকালে অধ্যাপক বেগম আসমা সিদ্দিকা ৪র্থ বর্ষের ক্লাস নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময়, তাকে বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন ও হেনস্তা করে অভিযুক্ত আশিকুল্লাহ। এক পর্যায়ে ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে তার বহিষ্কারের দাবিতে বিভাগের অফিসের সামনে অবস্থান নেন।

 ওই সময় অভিযুক্ত আশিকুল্লাহ অফিসের ভিতরে শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। এরপরে প্রক্টর গিয়ে তাকে উদ্ধার করে এবং প্রশাসন ভবনে নিয়ে আসতে চাইলে শিক্ষার্থীরা বাধা দেয় এবং তাকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি জানায়। 

এরপরে আবার তাকে বিভাগীয় অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় তার ক্ষমা চাওয়ার প্রেক্ষীতে তাকে ক্ষমার ঘোষণা দেন ভুক্তভোগী অধ্যাপক বেগম আসমা সিদ্দিকা।

এরপর প্রক্টরের তত্বাবধানে তাকে প্রশাসন ভবনে নিয়ে আসা হয়। এসময় উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নেয় এবং আশিকুল্লাহর বহিষ্কারের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে।

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষীতে দুপুরে প্রক্টর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে তাকে বহিষ্কারের বিষয়টি জানানোর পর শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
 

Link copied!