ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

উন্মুক্ত পাঠাগার খোলার দাবিতে জ‌বি‌তে আন্দোলন, প্রশাসনিক ভবন ঘেরাও

জবি প্রতিনিধি

জবি প্রতিনিধি

আগস্ট ১, ২০২২, ০৮:২২ পিএম

উন্মুক্ত পাঠাগার খোলার দাবিতে জ‌বি‌তে আন্দোলন, প্রশাসনিক ভবন ঘেরাও

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উন্মুক্ত পাঠাগার খুলে দেওয়ার দাবিতে প্রশাসনিক ভবন ঘেরাও করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও খোলা হয়নি উন্মুক্ত পাঠাগার, এতে বিপাকে পড়েছেন তারা।

সোমবার (১ আগস্ট) দুপুরে প্রশাসনিক ভবনের সামনে উন্মুক্ত পাঠাগার খোলার দাবিতে অবস্থান করেন তারা। এতে ভবনের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হয়ে। ঘণ্টাখানিক পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ আন্দোলনরত কয়েকজন শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে তারা অবস্থান কর্মসূচি তুলে নেন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, ঈদের আগে মেরামতের কথা বলে উন্মুক্ত লাইব্রেরি হিসেবে ব্যবহৃত শ্রেণীকক্ষগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে মেরামত শেষ হলেও কক্ষগুলোতে উন্মুক্ত লাইব্রেরির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করা হয়নি। পূর্বে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের সাথে কথা বললে তাদের জানানো হয়, বিভাগগুলোকে বলে দেওয়া হয়েছে। তবে বিভাগগুলো জানায় প্রশাসন থেকে ব্যবস্থা করা হবে। এভাবে প্রশাসন ও বিভাগগুলোর সিদ্ধান্তহীনতায় বিপাকে পরেন চাকরিপ্রার্থী শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনরত নবম ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান বলেন, রুম গুলো ঠিক করার পর আমাদের আর ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে না। বিভাগ থেকে বলছে প্রশাসন বললে খুলে দিবে, আর প্রশাসন বলছে অনুমতি দেওয়া আছে। এভাবে হলে কিভাবে হবে, প্রতিদিন এসে পড়ার জায়গা না পেয়ে ঘুরে চলে যেতে হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল এনটিভি অনলাইনকে বলেন,  শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে ট্রেজারার স্যারের কাছে এসেছিল। স্যার তাদের জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে রুমগুলো খুলে দেওয়ার ব্যবস্হা করে দেওয়া হবে। আর কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী বিষয়ে লাইব্রেরিয়ানের সঙ্গে বসে আলোচনা করে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের তিনটি কক্ষ, অর্থনীতি বিভাগের দুটি, সমাজকর্ম বিভাগের একটি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দুটি এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের দুটি মোট ৯টি কক্ষ এবং কলাভবনের বারান্দায় গড়ে তোলা হয় উন্মুক্ত লাইব্রেরি।

কেএস 

Link copied!