ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

বঙ্গবন্ধু জেলে থাকাকালীন বঙ্গমাতা গেরিলা হিসেবে কাজ করতেন: জবি উপাচার্য

জ‌বি প্রতিনিধি

জ‌বি প্রতিনিধি

আগস্ট ৮, ২০২২, ০৯:১৯ পিএম

বঙ্গবন্ধু জেলে থাকাকালীন বঙ্গমাতা গেরিলা হিসেবে কাজ করতেন: জবি উপাচার্য

বঙ্গবন্ধু যখন জেলে অবস্থান করছিলেন, তখন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা গেরিলা হিসেবে কাজ করতেন বলে মন্তব্য করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক।

সোমবার (৮ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রীহল বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে বেগম ফজিলাতুন্নেছার জন্মবার্ষিকীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি আরও বলেন, বঙ্গমাতা যদি বঙ্গবন্ধুর পাশে না থাকতেন তাহলে এদেশ এত সহজে মুক্ত হতো না। বঙ্গবন্ধুর ‍‍`অসমাপ্ত আত্মজীবনী‍‍` বইটির মাধ্যমে এখন আমরা অনেক কিছুই জানতে পেরেছি, এই লেখার পিছনেও বঙ্গমাতার অবদান অনেক। তিনিই বঙ্গবন্ধুকে বলেছেন লিখতে এবং লিখার জন্য খাতা কিনে দিয়ে এসেছেন জেলে।

উপাচার্য বলেন, বঙ্গবন্ধু জেলে থাকার সময় বঙ্গমাতা যখন জেলে দেখা করতে যেতেন তখন পাকিস্তানিরা শুনতো কি কথা বলছে। এটি যেন না হয় সেজন্য তিনি শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা আর কামালকে নিয়ে আসতেন। আর জেলে তারা ইচ্ছা করেই ঝগড়া-মারামারি করতো। এই সুযোগে তিনি কথা বলে নিতেন।

উপাচার্য আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বঙ্গমাতা চাইলে তিনি বেঁচে থাকতে পারতেন কিন্তু বঙ্গমাতা সেসময় বলেছেন ‍‍`ওনাকেও যেন মেরে ফেলা হয়‍‍`।

এসময় বিশেষ অতিথি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, বঙ্গমাতা সবসময় বঙ্গবন্ধুকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু যখন জেলে ছিলেন তিনি আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের রান্না করে খাইয়েছেন, বিভিন্ন সময়ে পরামর্শ দিয়েছেন।

তিনি শেখ হাসিনা উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‍‍`যে ঘটনা ঘটেছে, যে কাহিনি পর্দার আড়ালে আছে তা আর কতটুকুই বা লিখে প্রকাশ করা যাবে। অনেক না বলা কথা ও ইতিহাস এখনও অজানা।‍‍` এই না বলা ইতিহাস, না বলা কথা তিনি হলের শিক্ষার্থীদের গবেষণা করতে বলছে।

অনুষ্ঠান শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক ছাত্রীহলে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কর্ণার ও একটি দেয়ালিকা উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা, হলের হাউজ টিউটরবৃন্দ ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

কেএস 

Link copied!