ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চবিতে ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিক হেনস্তার অভিযোগ

চবি প্রতিনিধি

চবি প্রতিনিধি

অক্টোবর ১৯, ২০২২, ০২:০৬ পিএম

চবিতে ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিক হেনস্তার অভিযোগ

দেশের একটি জনপ্রিয় বেসরকারি চ্যানেলের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিনকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও মারমুখী আচরণ প্রদর্শন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে চবি শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুমন নাসিরের বিরুদ্ধে। সোমবার (১৭ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে চবি উপাচার্য অফিসের অতিথি কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত সুমন নাসির বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সিএফসি গ্রুপের নেতা। গ্রুপটি শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী।

সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিন সংবাদ সংগ্রহের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অফিসে এলে তার উপর চড়াও হয় চবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুমন নাসির। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে ওই ছাত্রলীগ নেতা।

ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিক গিয়াস উদ্দিন বলেন, প্রশাসনিক ভবনের সামনে গণ্ডগোলের খবর পেয়ে সংবাদ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে প্রশাসনিক ভবনে যাই। ভিসি অফিসের অতিথি কক্ষে যেতেই চবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুমন নাসির চোখ রাঙ্গিয়ে আমাকে ভিতরে যেতে নিষেধ করে। কারণ জানতে চাইলে অকথ্য ভাষায় তিনি গালিগালাজ করে আমার উপর চড়াও হয়। আমাকে বিএনপি, জামায়াত শিবিরের দালাল বলে গালিগালাজ করে।

সহ-সভাপতি সুমন নাসির বলেন, ওই সাংবাদিকের হাবভাব খারাপ ছিল। তিনি প্রথমে আমাকে মারতে আসে। আমাকে বলে আপনি আমাকে মারবেন নাকি। ওখানে আরো অনেক নেতাকর্মী ছিল তারা ওই সাংবাদিককে কক্ষ থেকে বের করে দেয়। এরপরে আর বেশি কিছুই হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, উপাচার্য অফিসের অতিথি কক্ষে একটু ঝামেলা হয়েছিল সাংবাদিক গিয়াসের সাথে। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ধারণা ছিল আমরা সাংবাদিক গিয়াসকে খবর দিয়ে উপাচার্য অফিসে নিয়ে এসেছি। এ নিয়ে সাংবাদিক ও নেতাকর্মীদের সাথে বাকবিতণ্ডা হয়েছে। আমরা সাংবাদিক গিয়াসের একটা অভিযোগ পত্র পেয়েছি।

এর আগে গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের এএফ রহমান হলে এক সাংবাদিককে মারধর করে ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী। এ ব্যাপারে প্রক্টর বলেন, ওই ঘটনার তদন্তের কাজ শেষের দিকে। প্রতিবেদন জমা দিলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারী খালেদ মেসবাহুল রবিনকেও মারধর করার ব্যাপারে অভিযোগ উঠছে একই গ্রুপের ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।

এসএম

Link copied!