ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

৩ ট্রিপে চলছে রাবির বাস, জানুয়ারিতে হতে পারে সমাধান

রাবি প্রতিনিধি

রাবি প্রতিনিধি

ডিসেম্বর ৮, ২০২২, ০১:০০ পিএম

৩ ট্রিপে চলছে রাবির বাস, জানুয়ারিতে হতে পারে সমাধান

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বাসগুলো ৮টি ট্রিপে চলতো সেখানে বিদ্যুৎ-জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য মাত্র ১৪টি রোডে তিনটি ট্রিপে চলছে। নেই পর্যাপ্ত চালকও। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ বলছে, আমরা শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে নতুন বছরের জানুয়ারি মাস থেকে বাসের ৪ টি ট্রিপ চালু হতে পারে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৪টি রোডের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৯টি বাসের ট্রিপ সংখ্যা ছিলো ৮টি। পরবর্তীতে ৩টি ট্রিপ কমিয়ে ৫ ট্রিপে চলতে দেখা যায় ২৭টি বাসকে। পরে আরও একটি ট্রিপ কমিয়ে ৪টি ট্রিপ করা হয়। এদিকে সরকার ঘোষিত জ্বালানী সাশ্রয়ের জন্য আরও ২টি ট্রিপ কমিয়ে দুটি ট্রিপেই চলতো এসব পরিবহনগুলো। শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের মুখে পড়ে একটি ট্রিপ বাড়িয়ে বর্তমানে ৩ ট্রিপে চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলো।

পরিবহন দপ্তর সূত্রে পাওয়া তথ্যমতে, বিশ্ববিদ্যালয় বাসস্ট্যান্ড থেকে সকাল ৮টা ৫ মিনিটে প্রথম রুট ছেড়ে যায়। দ্বিতীয় রুট দুপুর ১টা ১০মিনিট ও তৃতীয় রুট বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে ছাত্র-ছাত্রীদের বাসগুলো নির্দিষ্ট গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

অন্যদিকে, ক্যাম্পাস থেকে ৮টা ৫ মিনিটে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো নির্দিষ্ট স্টপেজগুলো থেকে ৮টা ৩৫ মিনিটে ক্যাম্পাসের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। ১টা ১০মিনিটের বাসগুলো ১টা ৩০ মিনিটে ও বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটের বাসগুলো ৪টা ৩৫ মিনিটে ক্যাম্পাসের উদ্দেশে ছেড়ে আসে।

আরও জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে সচল বাস রয়েছে ৩০টি তার বিপরীতে চালক রয়েছেন মাত্র ২২ জন। চালক সংকটের কারণে ১৪ রুটে চলছে এসব বাসগুলো।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সকাল ১০টার দিকে বিভিন্ন বিভাগের ক্লাস শুরু হয়। ৮টা ৩৫ মিনিটে ক্যাম্পাসের বাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে আসেন অনেক শিক্ষার্থী। ক্যাম্পাসে দেড় ঘন্টা অপেক্ষা করে তাদের ক্লাস শুরু করতে হয়। ১১ টায়ও ক্লাস থাকে অনেক শিক্ষার্থীর। বছরে একজন শিক্ষার্থী ৩৬০ টাকা পরিবহন ভাড়া দিচ্ছে। কিন্তু পরিবহনের সঠিক সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে না বলে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ।

বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী আবিদ হাসান বলেন, সময়ের সাথে সাথে কমে আসছে বাসের ট্রিপ সংখ্যা। একজন শিক্ষার্থীর কাছে সময়ের মূল্য অনেক। দিনদিন ট্রিপ সংখ্যা কমিয়ে শিক্ষার্থীদের সময় এভাবে নষ্ট করা মোটেও ঠিক হচ্ছে না। বিদ্যুৎ-জ্বালানি সাশ্রয় করতে চাইলে বিভাগের এসিগুলো ফুলটাইম বন্ধ রাখলেই পারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

এ বিষয়ে পরিবহন দপ্তরের প্রশাসক মোকছিদুল হক বলেন, পূর্বে প্রশাসন থেকে পরিবহন দপ্তরে জন্য যে পরিমাণ বাজেট বরাদ্দ থাকতো এখনো তাই আছে। পূর্বের বাজেট দিয়ে যে পরিমাণ জ্বালানি তেল ক্রয় করা যেতো সেটা এখন আর সম্ভব হচ্ছে না। কারণ জ্বালানি তেলের মূল্য আগের থেকে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বাসের ট্রিপ বাড়ানোর জন্য আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি এবং আবেদন জমা দিয়েছি।

কেএস 

Link copied!