ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ইতিহাস বিকৃতি রোধে ইতিহাস পরিষদের ভূমিকা রয়েছে: ঢাবি উপাচার্য

মো. মাসুম বিল্লাহ

ডিসেম্বর ৩০, ২০২২, ০৭:৫১ পিএম

ইতিহাস বিকৃতি রোধে ইতিহাস পরিষদের ভূমিকা রয়েছে: ঢাবি উপাচার্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেছেন, জাতির কাছে সঠিক ইতিহাস পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে।  

শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্ৰ মিলনায়তনে বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের দুদিনব্যাপী ১৩তম দ্বি-বার্ষিক আন্তর্জাতিক ইতিহাস সম্মেলন ও সাধারণ সভা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া ভূঁইয়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন পরিষদের যুগ্মসম্পাদক অধ্যাপক ড. আবদুর রহিম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।

ঢাবি উপাচার্য বলেন, আজকের সম্মেলনের থিম নির্ধারিত হয়েছে ইতিহাসে নারী। আমাদের এখন জেন্ডার ইকুয়ালিটি জেন্ডার ভ্যারিটি এই বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত। নারীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর্যায়ে নিয়ে আসা বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদ সেই বিষয়ের পিছিয়ে থাকবে না আশা করি।

তিনি বলেন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার একটি অংশ সেটি বিনির্মাণেও বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদ পিছিয়ে থাকার কোনো কারণ নেই। আমরা একটি সনাতন পদ্ধতিতে কাজ করে যেতাম কিন্তু এখন সময় এসেছে ভিন্নভাবে কাজ করার। অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গিতে কীভাবে ইতিহাস পরিষদের কর্মপ্রয়াস চালিয়ে যাওয়া যায় সে বিষয়ে চিন্তার সময় এখনই। এছাড়া ইতিহাস বিকৃতি রোধে পরিষদের সদস্যদের নির্মোহভাবে কাজ করার তাগিদ দেন উপাচার্য।  

মেট্রোরেল নিয়ে উপাচার্য বলেন, আমরা এখন স্মার্ট বাংলাদেশের যুগে প্রবেশ করেছি। স্বপ্নের মেট্রোরেল উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের প্রথম পদক্ষেপের সূচনা হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির স্টেশন নিয়ে আমার অনেক সহকর্মী ও ছাত্রদের অভিযোগ ছিল যে এটা শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করবে। কিন্তু আজ আমরা দেখেছি এই রেল উন্নত প্রযুক্তির হওয়ায় কোনো শব্দদূষণ হওয়ার সুযোগ নেই। এটার দ্বারা শিক্ষার্থীদের এতটাই উপকার পাবে যে কয়েকদিন পর তারা বলবে কেন এটি কলাভবন পর্যন্ত বিস্তৃত হলো না।

এবি

Link copied!