ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কুবিতে সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে অশালীন শব্দ প্রয়োগের অভিযোগ

কুবি প্রতিনিধি

কুবি প্রতিনিধি

জানুয়ারি ৩১, ২০২৩, ০৫:২৫ পিএম

কুবিতে সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে অশালীন শব্দ প্রয়োগের অভিযোগ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) এক সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সাথে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে অশালীন শব্দ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে।

গতকাল সোমবার রাত ১০টায় বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্টের রুমে এ ঘটনা ঘটে। মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের পরিচয় ব্যবহার করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ওঠার চেষ্টা করেছেন সাবেক কয়েকজন ছাত্র। তবে তাদেরকে অছাত্র দাবি করে হলে ওঠতে বাধা দিয়েছেন শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহকে উদ্দেশ্য করে অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। পরে বাগবিতণ্ডার সৃষ্টি হয় দু’পক্ষের মাঝে।

এসময় সেখানে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান চৌধুরীসহ কয়েকজনকে প্রক্টরিয়াল বডির সাথে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করতে দেখা গেছে।

তবে অশ্রাব্য ভাষা প্রয়োগ করেননি দাবি করে অমিত দত্ত বলেন, আমি এমন কথা বলিনি। এটা আপনি কিভাবে জেনেছেন? ভিডিও থেকে জানতে পেরেছি বলার পর তিনি বলেন, আমি এমন কিছু বলিনি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রেজা-ই-এলাহী সমর্থিত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বজন বরণ বিশ্বাস, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুর বিশ্বাস, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলার প্রধান আসামি বিপ্লব চন্দ্র দাস, সাবেক ছাত্র মাহী হাসনাইন ও ইকবাল খানসহ বেশ কয়েকজন ‘অবৈধ’ভাবে হলে ওঠার চেষ্টা করেন। এদের মধ্যে আমিনুর ছাড়া সকলেরই ছাত্রত্ব শেষ। তারা হলে ওঠতে গেলে তাদেরকে বাধা দেন হল ছাত্রলীগের নেতকর্মীরা।

এ বিষয়ে এ পক্ষের নেতা স্বজন বরণ বিশ্বাস বলেন, আমার এক ছোট ভাইকে হলে উঠাতে গিয়েছিলাম। তারা আমাদেরকে কোনো কারণ ছাড়াই বাধা দিয়েছে।

বিষয়ে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, আমরা বহিরাগতদের প্রবেশে বাধা দিতে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানে উপস্থিত হই। কিন্তু সহকারী প্রক্টর অমিত দত্ত বহিরাগতদের সুযোগ করে দিয়ে আমাদের উপর চড়াও হন। এক পর্যায়ে তিনি আমাদের আশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। যার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আছে।

এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ বলেন, এখানে হত্যামামলার প্রধান আসামিসহ কয়েকজন অছাত্র এসে হলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নিরাপত্তা শঙ্কায় ভোগায় তাদেরকে প্রতিহত করতে গেছে। তারাই কয়েক মাস আগে বহিরাগতদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে ককটেল ও ফাঁকাগুলির বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গেছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম বিদ্যুৎ বলেন, আমরা হলের সকল প্রক্রিয়া মেনেই শিক্ষার্থী তুলব। যারা হলে ওঠতে চেয়েছে, তারা হল প্রশাসন থেকে অনুমতি নেয়নি। আগামীকাল বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করবো।

কেএস 
 

Link copied!