ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ছাত্রী নির্যাতনে ইবির সেই ৫ শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার

ইবি প্রতিনিধি

ইবি প্রতিনিধি

মার্চ ১, ২০২৩, ০৩:৫১ পিএম

ছাত্রী নির্যাতনে ইবির সেই ৫ শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের নবীন ছাত্রী ফুলপরী খাতুনকে রাতভর নির্যাতনের সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় অভিযুক্ত পাঁচ শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বুধবার (১ মার্চ) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংগঠনবিরোধী, শৃঙ্খলা পরিপন্থী, অপরাধমূলক এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয় এমন কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে সানজিদা চৌধুরী অন্তরা (সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), তাবাসসুম ইসলাম (কর্মী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), হালিমা খাতুন ঊর্মি (কর্মী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা), ইসরাত জাহান মিম (কর্মী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা) এবং মোয়াবিয়া জাহান (কর্মী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা)- কে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হল।

প্রসঙ্গত, গত (১৪ ফেব্রুয়ারি) ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ফুলপরী খাতুন নামের এক নবীন শিক্ষার্থী র‍্যাগিংয়ের নামে শারীরিক ও মানসিকভাবে হেনস্তার বিচার ও জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, ছাত্র-উপদেষ্টা ও দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্টের নিকট লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগে রাতভর নির্যাতনের বর্ননা দিয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরার নেতৃত্বে ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তাবাসসুম’সহ নাম না জানা আরও অন্তত ৭-৮ জন দ্বারা র‍্যাগিংয়ের নামে চরমভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেন।

এই নির্যাতনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়, হাইকোর্ট এবং শাখা ছাত্রলীগের মোট ৪টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় এবং তাদের ৭ কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়।

কেএস 

Link copied!