ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
বুয়েট উপাচার্য

অভিযোগ প্রমাণ হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

মার্চ ৩০, ২০২৪, ০৪:১০ পিএম

অভিযোগ প্রমাণ হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে বুয়েট প্রশাসন ঐক্যমত পোষণ করে। কিন্তু কারো পক্ষেই আইনের বাইরে গিয়ে কিছু করা সম্ভব নয়। তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৮ এপ্রিলের মধ্যে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। এরপর একাডেমিক কাউন্সিল বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবে। উপাচার্য শুধু হল থেকে বহিষ্কার করতে পারে। শৃঙ্খলা ভঙ্গের ব্যবস্থা নেবে একাডেমিক কাউন্সিল। অভিযোগ প্রমাণিত হলে বুয়েট প্রশাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

শনিবার (৩০ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার।

এর আগে দ্বিতীয় দিনের মতো সকাল থেকেই ছয় শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কারসহ বিভিন্ন দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে বুয়েট শিক্ষার্থীরা। পরে বেলা সাড়ে ১২টায় দ্বিতীয় দিনের মতো আন্দোলন সমাপ্ত করেন তারা। তবে দাবি মেনে না নেওয়া হলে আগামীকাল সকালে তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করা হবে বলেও জানান শিক্ষার্থীরা।

বুয়েট উপাচার্য বলেন, আজ অনেক বিভাগের পরীক্ষা ছিল। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সে পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় সেখানে তাদের অনুপস্থিত দেখানো হবে। নিয়ম মতো রিটেক হয়ে যাবে। তবে পুনরায় পরীক্ষার জন্য আবেদন করলে, একাডেমিক কাউন্সিল বিবেচনা করতে পারে।

তিনি বলেন, বহিরাগতরা বুয়েটে প্রবেশের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালকের (ডিএসডব্লিউ) অনুমতি নেয়নি। কাজেই শিক্ষার্থীদের দাবি করা ডিএসডব্লিউ-এর পদত্যাগের দাবি অবান্তর।

প্রসঙ্গত, গত ২৭ মার্চ দিবাগত রাত ১টার দিকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি, দপ্তর সম্পাদকসহ অনেকেই বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন। ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করানোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন বুয়েট শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ রাব্বি। ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ার পর বুয়েটে এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নতুন করে রাজনীতি শুরুর পাঁয়তারা হিসেবে দেখছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। যার পরিপ্রেক্ষিতে ক্যাম্পাসে পুনরায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হওয়া ও নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তারা আন্দোলন শুরু করেন। পরে আন্দোলনের মুখে গতকাল রাতে ইমতিয়াজ রাব্বিকে হল থেকে বহিষ্কার করে বুয়েট প্রশাসন। তবে সকল দাবি মেনে না নেওয়ায় আজ দ্বিতীয় দিনের মতো ফের আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। 

আরএস

Link copied!