ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়ার অভিযোগ যবিপ্রবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে

যবিপ্রবি প্রতিনিধি

যবিপ্রবি প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ২, ২০২৪, ০৭:০০ পিএম

টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়ার অভিযোগ যবিপ্রবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে

চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় সাত লাখ টাকা নিয়েও চাকরি না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) অধ্যাপক ড. ইকবাল কবির জাহিদের বিরুদ্ধে।

তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রিজেন্ট বোর্ড সদস্য ও অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান।

এর আগে, বিভিন্ন দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে ২১ আগস্ট ড. ইকবাল কবির জাহিদকে বিশ্ববিদ্যালয়ে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এদিকে টাকা ফেরত এবং ড. ইকবাল কবির জাহিদের প্রতারণার বিচার চেয়ে গত মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) যবিপ্রবি রেজিস্ট্রার বরাবর আবেদন করেছেন যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলার আনোয়ার হোসেনের ছেলে আলীমুজ্জামান শিশির।

ভুক্তভোগীর সাথে এ বিষয়ে কথা বললে শিশির বলেন,  মঙ্গলবার আমার টাকা ফেরত চেয়ে ও এর যথাযথ বিচার চেয়ে যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার মহোদয় বরাবর আবেদন করতে গেলে রেজিস্ট্রার অফিসে অভিযোগটি জমা রাখেনি তাই ডাক যোগে চিঠি আকারে অভিযোগটি পাঠিয়েছি। হিসাব সহকারী পদে চাকরি দেওয়ার জন্য ড. ইকবাল স্যারের কাছে ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে আমার বাবা মারা গেলে আর্থিক সংকটে পড়ে যায়, তখন টাকা ফেরত চাইলে তিনি টালবাহানা শুরু করেন এবং আমাকে হুমকি-ধামকি দেন। কয়েকদিন আগে ওনাকে কল দিলে ফোন বন্ধ পায় এমনকি তিনি তার হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারও বন্ধ করে দেন।

আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে আমার বাবা সরাসরি ইকবাল কবির জাহিদ স্যারকে সব টাকা দিয়ে এসেছিল।

অভিযোগের বিষয়ে ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, সলুয়া বাজারের শিশির নামে কোনো ব্যক্তিকে আমি চিনি না। সে অভিযোগ এনেছে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এ অভিযোগের কোনো ভিত্তি বা ডকুমেন্টসও নেই। এ অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রমূলক।

এ বিষয়ে যবিপ্রবি রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবিব বলেন, অভিযোগটি পেয়েছি। তবে এর বিচারকার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুসারে রেজিস্ট্রার কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেন না। তাই নতুন উপাচার্য নিয়োগ হওয়ার পরে অভিযোগটি ওনার কাছে পাঠানো হবে।

ইএইচ

Link copied!