ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
‘সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি’

পাকিস্তানকে ভারতের নোটিশ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

জানুয়ারি ২৮, ২০২৩, ১১:১৭ এএম

পাকিস্তানকে ভারতের নোটিশ

এবার প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত। ‘সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি’ (আইডব্লিউটি) সংশোধন নিয়ে এর আগেও এ দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েক দফায় আলোচনা হয়েছে। অবশেষে সে চুক্তি নিয়েই এবার কড়া অবস্থানে ভারত।

সিন্ধু পানিবণ্টন প্রকল্পের কমিশনারের মাধ্যমে বুধবার (২৫ জানুয়ারি) এ বিষয়ে পাকিস্তানকে একটি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

ভারত সরকার বলেছে, ‘পাকিস্তানের একাধিক ভুল পদক্ষেপের ফলেই ‘সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি’ বাস্তবায়নের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে এবং এ চুক্তি সংশোধনের জন্য নোটিশ দিতে বাধ্য হয়েছে ভারত সরকার। এ চুক্তি হওয়ার পর পানিবণ্টনে ভারত বরাবরই নরম মনোভাব দেখিয়ে এসেছে।’

বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় ১৯৬০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানের সঙ্গে সিন্ধু নদীর পানি ব্যবহার নিয়ে চুক্তি হয়। স্বাধীনতার পর থেকেই সিন্ধু নদীর পানি ব্যবহার নিয়ে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক পর্যায়ে টানাপোড়েন চলছে। দীর্ঘ ৬ বছর আলাপ আলোচনার পর ১৯৬০ সালে পাকিস্তানের করাচিতে গিয়ে নেহরু এ চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন।

ভারত সরকার বলেছে, ‘পারস্পরিকভাবে ভারত এ চুক্তিতে একটি মধ্যস্থতার পথ খুঁজে বের করার প্রচেষ্টা করে। কিন্তু পাকিস্তান ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্থায়ী সিন্ধু কমিশনের ৫টি বৈঠকের সময় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার ক্ষেত্রে অস্বীকার করেছে। আর এ কারণেই এখন ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে।’

সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি লঙ্ঘন সংশোধন করার জন্য পাকিস্তানকে ৯০ দিনের মধ্যে আন্তঃসরকারি আলোচনায় প্রবেশের সুযোগ দেওয়াই হচ্ছে এ নোটিশের উদ্দেশ্য। বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় এ দুই দেশ ৯ বছরের আলোচনার পর ১৯৬০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ‘সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি’ স্বাক্ষর করে। তবে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে এ চুক্তির নিয়ম-কানুনকে ক্রমাগত অবহেলা করার কারণেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।

আরএস

Link copied!