ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিলে নেতানিয়াহুর হুঁশিয়ারি, পাল্টা বিবৃতি হামাসের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৫, ১০:৩১ এএম

যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিলে নেতানিয়াহুর হুঁশিয়ারি, পাল্টা বিবৃতি হামাসের

জিম্মিদের ফিরিয়ে না দিলে গাজায় যুদ্ধবিরতি বন্ধ করে তীব্র সামরিক অভিযান শুরু হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। খবর বিবিসির। নেতানিয়াহুর বক্তব্যের পাল্টা বিবৃতি জানিয়েছে হামাস। গোষ্ঠিটি জানিয়েছে, তারা অস্ত্রবিরতি চুক্তি মেনে চলতে প্রস্তুত। যেকোনো জটিলতার জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করা হবে। খবর বিবিসির।

নেতানিয়াহু বলেন, হামাসের ঘোষণার পরই ইসরায়েলি বাহিনী গাজার ভেতরে ও চারপাশে মোতায়েন করা হয়েছে এবং এই প্রস্তুতি খুব শিগগিরই সম্পন্ন হবে। যদি শনিবারের (১৫ ফেব্রুয়ারি) মধ্যে হামাস আমাদের জিম্মিদের ফেরত না দেয়, তাহলে অস্ত্রবিরতি শেষ হবে এবং হামাসের চূড়ান্ত পরাজয় না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ চলবে।

তবে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মধ্যে জিম্মিদের মুক্তি নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, হামাস যদি শনিবারের জন্য নির্ধারিত তিনজন জিম্মিকে মুক্তি দেয়, তবে অস্ত্রবিরতি অব্যাহত থাকতে পারে।

যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিলের হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর, পালটা বিবৃতি হামাসের

তবে ইসরায়েলের পরিবহনমন্ত্রী মিরি রেগেভ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, আমরা স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছি— শনিবার সব জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া হলে, যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে।

ফলে হামাস অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল অস্ত্রবিরতি চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করছে এবং মানবিক সহায়তা আটকে দিচ্ছে। তবে ইসরায়েল এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও ইসরায়েলকে অস্ত্রবিরতি চুক্তি বাতিল করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, যদি শনিবারের মধ্যে সব জিম্মি মুক্তি না দেওয়া হয়, তাহলে যুদ্ধ শুরু হোক।

ঘটনার সূত্রপাত ট্রাম্পের নতুন ঘোষণার পরপরই। হামাস ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ট্রাম্পের গাজা দখলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। ট্রাম্পের প্রস্তাবে বলা হয়, গাজায় মার্কিন প্রশাসন থাকবে এবং দুই মিলিয়ন ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে সেখানে নতুন অবকাঠামো তৈরি করা হবে। হামাস এটিকে জাতিগত নির্মূলকরণের পরিকল্পনা বলে অভিহিত করেছে।

এদিকে চলমান অস্ত্রবিরতির প্রথম ধাপে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মির বিনিময়ে ১ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে। গত ১৯ জানুয়ারি অস্ত্রবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ১৬ জন জীবিত জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, পাশাপাশি পাঁচজন থাই নাগরিককেও মুক্তি দিয়েছে হামাস। এখনও হামাসের কাছে ১৭ জন ইসরায়েলি জিম্মি রয়ে গেছে। তাদের মধ্যে আটজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে, তবে একজনের নাম প্রকাশ করা হয়েছে।

বিআরইউ

Link copied!