ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

চাঁদাবাজি মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে ‘বৈষম্যবিরোধী’র চার নেতা

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

জুলাই ২৭, ২০২৫, ০৬:২৫ পিএম

চাঁদাবাজি মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে ‘বৈষম্যবিরোধী’র চার নেতা

পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের গুলশানের বাসায় চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার চারজনের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান শুনানি শেষে চারজনকে রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন। 

রিমান্ডে পাঠানো চারজন হলেন– বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক ইব্রাহিম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন সিয়াম, সাদাব এবং বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ। গ্রেপ্তারের পর সংগঠন দুটি থেকেই তাদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

গুলশান থানার পুলিশ পরিদর্শক মোখলেসুর রহমান মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে আসামিদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর শামসুদ্দোহা সুমন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, শাম্মী আহমেদের বাসায় সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে পাঁচ যুবক ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সে সময় শাম্মী আহমেদ বাসায় না থাকায় তারা তার স্বামীর কাছে এ দাবি জানান। অভিযোগ অনুযায়ী, কিছুদিন আগে তারা ওই বাসা থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়ে যায়। এরপর শনিবার রাতে পুনরায় স্বর্ণালঙ্কার নিতে গেলে বাসার লোকজন পুলিশের সহায়তা চাইলে তাদের আটক করা হয়।

ঘটনার পর শাম্মী আহমেদের স্বামী সিদ্দিক আবু জাফর গুলশান থানায় ছয়জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, গত ১৭ জুলাই আসামি রিয়াদ ও কাজী গৌরব অপু বাসায় গিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা দাবি করেন।

চাহিদা পূরণে অক্ষমতা জানালে তাকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ এবং ‘স্বৈরাচারের সহযোগী’ বলে হুমকি দেন। ভয়ে তিনি ১০ লাখ টাকা দেন। ১৯ জুলাই আবারও এসে বাকি ৪০ লাখ টাকার জন্য চাপ দেন তারা। পরে ২৬ জুলাই রাতে পুনরায় বাসায় এলে পুলিশ রিয়াদসহ কয়েকজনকে আটক করে, তবে কাজী গৌরব পালিয়ে যায়।

ইএইচ

Link copied!