ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

প্রেমে জড়িয়েও প্রিয়সীকে না পাওয়ার কারণ কী!

সাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া

আগস্ট ৫, ২০২২, ০৬:২৬ পিএম

প্রেমে জড়িয়েও প্রিয়সীকে না পাওয়ার কারণ কী!

প্রেমে সুখ আছে আবার বেদনাও কিন্তু কম নয়। প্রত্যকটি প্রেম শুরু হয় আজীবন পাশে থাকার আশ্বাস নিয়ে। জীবনসঙ্গী হয়ে স্বপ্নপুরের  রাজা-রানী বনে থাকবে আমৃত্যু। ভালোবাসার সব উপকরণ থাকে দুজনের মধ্যে। ভালোলাগা থেকে শুরু হয় ভালোবাসা।মনের অজান্তে দুজনে চলে যায় ভরপুর প্রেমে। বাঁচতে চায় বাধাঁবিপত্তির সকল বেড়াজাল ভেদ করে। তবে বেশিরভাগ প্রেমই অপ্রাপ্তির বেড়াজালে আটকে যায়। দুজনের জীবনেই নেমে আসে ভয়্ঙ্কর বিষাদের  ঝড়। এ ঝড়ে ভেসে যায় স্বপ্নগুলো  কিন্তু কেন?
প্রেমে জড়িয়েও কেন জীবন সঙ্গী হতে পারে না ? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

 

মিথ্যা আশ্বাস

 


প্রেমে জড়ানোর পর এমন অনেক মেয়েরাই  আছে যারা ছেলেদের মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে প্রেমে জড়ায়। একটি ছেলে সেই আশ্বাস পেয়ে স্বপ্ন দেখতে থাকে প্রতিনিয়ত। কিন্তু  সত্য কখনো চাপা দিয়ে দমিয়ে রাখা যায় না একটা পর্যায়ে ছেলেটি যখন বুঝতে পারে মেয়েটি মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছিল তখন সম্পর্কে জটিলতা শুরু হয় । সুত্রপাত ঘটে সম্পর্কের টানাপোড়নে। হাজারো কষ্ট হলেও বাধ্য হয় নিজেকে একা রাখতে ।

এমনটা মেয়েদের ক্ষেত্রেও ঘটে।ছেলেরাও এমন মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে থাকে।

 

মা-বাবার অতিরিক্ত আকাঙ্ক্ষা

প্রতিটি পিতা মাতায় নিজের সন্তান নিয়ে স্বপ্ন দেখে। একটা মেয়ের  ক্ষেত্রেও তেমনটি ঘটে। মা-বাবা সব সময়ই চায় নিজের কন্যাকে সুখে রাখতে ভালো চাকরিজীবি বা বড় ব্যবসায়ী কোনো ছেলের কাছে বিয়ে দিতে । মা-বাবার এমন সপ্নে বলি হয় অনেকের সম্পর্ক। একটি ছেলে হয়তো মেয়েকে পিউর ভালোবাসে কিন্তু মেয়ের মা-বাবার অতিরিক্ত আকাঙ্ক্ষার কাছে ছেলের ভালোবাসার পিউরিটি অসহায়। যদিও টাকায় কিন্তু সব সুখ নয় । মা-বাবার স্বপ্নকে ছোট করে দেখার কোনো সুযোগ নেই কিন্তু মা বাবাকেও বুঝা উচিত মেয়ের প্রকৃত সুুুুুুুুুুুুুুুুুুখ মূলত কোথায় । আমরা অনেকগুলো বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে গবেষণা করে দেখেছি বেশিরভাগ বিচ্ছেদ  গুলো নিজের পছন্দে নয় বরং মা-বাবার পছন্দে দেওয়া।

 

ছেলেদের অযোগ্যতা

আসলে কেউ সম্পর্ক বিচ্ছেদ করার জন্য সম্পর্কে জড়ায় না কিন্তু মেয়েরা তাদের ভবিষতের অনিশ্চয়তার দিকে তাকিয়ে সম্পর্ক বিচ্ছেদ করতে বাধ্য হয়। এর পিছনে ছেলের অযোগ্যতায় দায়ী। সম্পর্ক শুরুটা অবশ্যই ছেলের স্পেশাল কোনা গুণেই হয়ে থাকে কিন্তু ছেলেটি যখন নিজের ভবিষত গড়ার কথা চিন্তা না করে শুধুমাত্র সম্পর্ক নিয়ে ব্যস্ত থাকে তখন মেয়েটি ছেলের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেয়।

পরিবারের ইচ্ছায় বিয়ে
এমন অনেক মেয়ে আছে যারা প্রেম করে নিজের পছন্দে কিন্তু বিয়ে করে পরিবারের ইচ্ছায়। এমনকি বিয়ের আয়োজন চলাকালীন আত্মসম্মানের ভয়ে নিজের পছন্দের কথা পরিবারকে বলতে পারেনা ।মাঝেমধ্যে এমন হয় যে পরিবারকে বললেও পরিবার তা বুঝতে চায়না। তাতে একটি ছেলের জীবন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়।

 

বয়সের বৈষম্য
অনেক সময় ছেলে মেয়ে একই বয়সে প্রেমে জড়িয়ে যায়। কিন্তু সাধারণত একটি মেয়ে যে বয়সে বিয়ের উপযোগী ছেলে উপযোগী হয় কমপক্ষে ৩-৫ বছর পর।তাতে অনেক পরিবার মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নেয় কিন্তু ছেলেকে তা ভাবার কোনো সুযোগই থাকে না।ইচ্ছা থাকলেও পরিবারকে ম্যানেজ করতে না পেরে প্রিয়সীকে না পাওয়ার বেদনা নিয়ে বাচঁতে হয়।

 

আমারসংবাদ/আরইউ

 

 

 

 

 

Link copied!