ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
বিপিএল ২০২৩ 

কুমিল্লার হ্যাটট্রিক জয়

মো. মাসুম বিল্লাহ

জানুয়ারি ১৯, ২০২৩, ০৬:৫৩ পিএম

কুমিল্লার হ্যাটট্রিক জয়

ঢাকা ডমিনেটরসকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় তুলে নিয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। পাকিস্তানি ব্যাটার খুশদিল শাহ’র ব্যাটিং ঝড়ে বড় সংগ্রহ পায় কুমিল্লা। বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) টট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দিনের প্রথম ম্যাচে ঢাকাকে ৩৩ রানে হারিয়েছে কুমিল্লা।

আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৮৪ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় কুমিল্লা। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৫১ রানের বেশি করতে পারেনি ঢাকা। তবে দারুণ লড়াই করেছেন নাসির হোসেন। লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা ভাল হয়নি ঢাকার। ওপেনার সৌম্য সরকার ফেরেন শূন্য রানে। এরপর বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইংলিশ ক্রিকেটার রবিন দাসও ফেরেন শূন্য রানে। আগের ম্যাচেও কোনো রান করতে পারেননি এ ক্রিকেটার।

ক্রিজে খুব বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি আরেক ওপেনার আহমেদ শেহজাদও। তাতে বড় চাপে পড়ে যায় ঢাকা। মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে দারুণ এক জুটিতে সে চাপ সামলে নিয়েছিলেন অধিনায়ক নাসির হোসেন। যদিও রানের গতি খুব একটা বাড়াতে পারেননি। তাদের ৫১ রানের জুটি লড়াইয়ের আভাস দিলে সেই জুটি ভেঙে দেন মোসাদ্দেক হোসেন। মিডঅফে ইমরুল কায়েসের হাতে ধরা পড়েন মিঠুন। এরপর আরিফুল হককে নিয়ে দলের হাল ধরেন নাসির। গড়েন অবিচ্ছিন্ন ৬৬ রানের জুটি। কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল না দলের জন্য। ফলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় তাদের।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৬ রানের ইনিংস খেলেন নাসির। ৪৫ বলে ৭টি চার ও ২টি ছক্কায় এ রান করেন তিনি। এছাড়া মিঠুন ৩৬ ও আরিফুল অপরাজিত ২৪ রান করেন। এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে কুমিল্লা। চট্টগ্রাম পর্বে আগের তিন ম্যাচেই দারুণ ব্যাটিং করা লিটন দাস এদিন ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই থার্ডম্যানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শূন্য রানে। শুরুতেই দলের সেরা ব্যাটারের বিদায়ের ধাক্কাটা অবশ্য ভালোভাবে সামলে নেন অধিনায়ক ইমরুল কায়েস।

দ্বিতীয় উইকেটে আরেক ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে ৪৭ রানের জুটি গড়ে আউট হন অধিনায়ক। অধিনায়কের বিদায়ের পর রিজওয়ানের সঙ্গে জুটি বাঁধেন জনসন চার্লস। স্কোরবোর্ডে ৪০ রান যোগ করেন এ দুই ব্যাটার। চার্লসকে ফিরিয়ে এ জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ ইমরান।

তবে রিজওয়ানের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে স্বদেশী খুশদিল শাহ’র গড়া জুটিই বদলে দেয় ম্যাচের পরিস্থিতি। মাত্র ২৪ বলে ৭টি চার ও ৫টি ছক্কায় ৬৪ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলেন খুশদিল। প্রথম ৬ বলে খুশদিল করেন ৪ রান। পরের ১৮ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৬০ রান। আমির হামজার করা ১৬তম ওভারে মারেন তিনটি ছক্কা ও দুটি চার। সে ওভারে আসে ২৯ রান। পরের ওভারে মুক্তার আলীকে মারেন টানা দুই ছক্কা।

এর পরের ওভারে মোহাম্মদ ইমরানের বলে মারেন টানা তিনটি চার। ১৯তম ওভারে বল হাতে নিয়ে খুশদিলের তাণ্ডব ঠেকান সৌম্য সরকার। এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলেন পাকিস্তানি এই ব্যাটারকে। তবে ফেরানো যায়নি রিজওয়ানকে। শেষ পর্যন্ত ব্যাট করে ৫৫ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৪৭ বলে ১টি চার ও ৩টি ছক্কায় এ রান করেন তিনি। এছাড়া ইমরুল ৩৩ ও চার্লস ২০ রান করেন।

টিএইচ

Link copied!