ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চিটাগংকে কাঁদিয়ে আবারও বিপিএলের চ্যাম্পিয়ন বরিশাল

ক্রীড়া প্রতিবেদক

ক্রীড়া প্রতিবেদক

ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৫, ০৯:৫৮ পিএম

চিটাগংকে কাঁদিয়ে আবারও বিপিএলের চ্যাম্পিয়ন বরিশাল

গত আসরে কুমিল্লাকে হারিয়ে নিজেদের প্রথম শিরোপা ঘরে তুলেছিল ফরচুন বরিশাল। তাই এবারের আসরে তাদের চ্যালেঞ্জ ছিল শিরোপা ধরে রাখা। যেখানে পুরোপুরি সফল হয়েছে তামিম-মাহমদুউল্লাহরা।

ফাইনালে চিটাগং কিংসকে হারিয়ে দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুলেছে দক্ষিণবঙ্গের এ দলটি।

একপেশে মেজাজে লড়াইয়ের মাঝে চিটাগাং কিংসের দুর্দান্ত ব্রেকথ্রু, এরপর ঘুরে দাঁড়িয়ে পাল্টা লড়াই ফরচুন বরিশালের। এরই মাঝে বাড়তি বিস্ময় ছিল চিটাগাংয়ের অদ্ভুতুড়ে ফিল্ডিং। ফলে নাটকীয় এক ম্যাচে ৩ বল এবং ৩ উইকেট হাতে রেখেই বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তামিম ইকবালের বরিশাল।

বিপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৯৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় জিতেছে দলটি।

ফাইনালে বরিশালের হয়ে আজ ওপেনিংয়ে নামেন তামিম ইকবাল ও তাওহীদ হৃদয়। ব্যাটিংয়ে নেমেই চিটাগংয়ের বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবাল।

অন্যপ্রান্তে থাকা তাওহীদ হৃদয় দেখেশুনেই খেলতে থাকেন।

এই জুটিতে ভর করে পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে ৫৭ রান তুলে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। রান তাড়ায় নতুন এক রেকর্ড গড়েছেন তামিম ও হৃদয়। ৫.৪ ওভারে জুটির পঞ্চাশ পূরণ করেন তারা দুজন।

বিপিএলের ফাইনালে রান তাড়ায় উদ্বোধনী জুটিতে এটাই প্রথম পঞ্চাশ রানের জুটি। যেকোন উইকেট বিবেচনায় এটি অষ্টম পঞ্চাশ ছোঁয়া রানের জুটি।

শুরু থেকেই আক্রমণাত্বক ব্যাটিং করতে থাকা তামিম ফাইনালে ২৪ বলে তুলে নেন অর্ধশতক। তবে অর্ধশতক তুলে নেওয়ার পর নিজের ইনিংসকে আর বেশিদূর নিয়ে যেতে ব্যর্থ হন তিনি। ২৯ বলে ৫৪ রান করে শরিফুল ইসলামের বলে খালেদ আহমেদের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফিরে যান সাজঘরে। তার বিদায়ে ৭৬ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙে বরিশালের।

চলতি আসরে দুর্দান্ত খেলতে থাকা ডেভিড মালান আজ ফাইনালে ছিলেন পুরোপুরি ব্যর্থ। ফাইনালে তিনি মাত্র ১ রান করেই শরিফুল ইসলামের বলে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফিরে যান সাজঘরে। তার বিদায়ে ৭৮ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বরিশাল।

৭৮ রানে ২ উইকেট হারানোর পর জুটি গড়েন তাওহীদ হৃদয় ও কাইল মেয়ার্স। তবে বেশিদূর এগোনোর আগেই এই জুটিকে থামান নাঈম ইসলাম। নাঈম ইসলামের বলে আরাফাত সানির হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান ২৮ বলে ৩২ রান করা তাওহীদ হৃদয়। তার বিদায়ে ভাঙে ১৮ রানের জুটি।

তাওহীদ হৃদয়ের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন মুশফিকুর রহিম। তাকে সঙ্গে নিয়ে লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন কাইল মেয়ার্স। তবে তাকে সঙ্গ দিতে ব্যর্থ হন মুশফিক। ৯ বলে ১৬ রান করে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। তার বিদায়ে ১৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসে তামিমের দল।

মুশফিকুর রহিমের বিদায়ের পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে নিয়ে একপ্রান্ত আগলে রেখে চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন কাইল মেয়ার্স। এই জুটিতে ভর করে জয়ের স্বপ্ন দেখতে থাকে।

ইএইচ

Link copied!