ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

বুড়িচং সুন্নিয়া আলিম মাদরাসা: ভুয়া নিয়োগে ২০ বছর বহাল ২ শিক্ষক

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

অক্টোবর ১৯, ২০২৪, ০৪:২১ পিএম

বুড়িচং সুন্নিয়া আলিম মাদরাসা: ভুয়া নিয়োগে ২০ বছর বহাল ২ শিক্ষক

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার সুন্নিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসায় বিগত ২০ বছর ধরে ভুয়া নিয়োগে চাকরি করে আসছেন মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও আবুল কালাম মো. আব্দুল্লাহ নামের ২ জন প্রভাষক।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক ও আবুল কালাম মো. আব্দুল্লাহ বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে ২০০৪ সাল থেকে অধ্যাবদি ভুয়া নিয়োগে বহাল আছেন।

অভিযোগ উঠেছে, তৎকালীন নিয়োগ বোর্ডের জাল স্বাক্ষর, ভুয়া নিয়োগপত্র দেখিয়ে ও বিভিন্ন রাজনৈতিক মাধ্যমকে ম্যানেজ করে প্রভাব খাটিয়ে তারা বহাল তবিয়তে রয়েছেন।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, তারা নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে বিগত দিনে প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না থেকে ব্যক্তিগত ব্যবসা-বাণিজ্যে ব্যস্ত ছিলেন। হাজিরা খাতা কৌশলে স্বাক্ষর করে নেন বলেও অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ রয়েছে, নিয়োগ পত্রে বোর্ডের ডিজির প্রতিনিধি সহযোগী অধ্যাপক মো. সিরাজদৌলা, সহকারি অধ্যাপক মোহাম্মদ কবির চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বুড়িচং কুমিল্লা ও সভাপতি বুড়িচং ইসলামিয়া সুন্নিয়া আলিম মাদরাসা বুড়িচং কুমিল্লা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বুড়িচং কুমিল্লার স্বাক্ষর জাল করা হয়।

এছাড়াও নিয়োগ বোর্ডের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ এবিএম জয়নাল আবেদীনের স্বাক্ষর ও সিল নেই সেই পত্রে। ফলে নিয়োগ পত্রের নম্বর ফর্দ অবৈধ ও জাল বলে প্রমাণিত হয়।

এ বিষয়ে মাদরাসার বর্তমান অধ্যক্ষ জানান- প্রতিষ্ঠানের নোটিশের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষণের স্বার্থে সকল শিক্ষকের রেকর্ড ফাইল চাওয়া হলে সবাই ব্যক্তিগত ফাইল অফিস কার্যালয় জমা দেন। কিন্তু কথিত দুই শিক্ষক তাদের ব্যক্তিগত ফাইল প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে অফিসে জমা না দিয়ে গোপন রাখেন কী কারণে তা আমি অবহিত নই।

এদিকে তাদের এমন জালিয়াতির বিরুদ্ধে বুড়িচং সুন্নিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার আরবি বিভাগের প্রভাষক মোহাম্মদ মোকাম্মেলুল হক ও আরবি বিভাগের আরেক প্রভাষক মো. বদিউল আলম ভূইয়াঁ মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন।

ইএইচ

Link copied!