ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
নূরুল কবির

বিবৃতি ছাড়া এনসিপিকে রক্ষায় কোনো দলই এগিয়ে আসেনি

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

জুলাই ১৭, ২০২৫, ১১:৩৯ এএম

বিবৃতি ছাড়া এনসিপিকে রক্ষায় কোনো দলই এগিয়ে আসেনি

নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবির বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাদের ওপর যখন ভয়াবহ আক্রমণ হলো, পরে সব রাজনৈতিক দলকে তাদের পক্ষে বিবৃতি দিতে দেখেছি। কিন্তু ঘটনাস্থলে এনসিপিকে রক্ষা করার জন্যে বা তাদের প্রতি সমর্থন হিসেবে অন্য কোনো সংগঠন এগিয়ে আসেনি।’

একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে তিনি এসব কথা বলেন। নূরুল কবির বলেন, ‘এনসিপির সভা করার যে রাজনৈতিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার আছে, সেই সভাকে পণ্ড করা, নানা ধরনের উস্কানি দেওয়াও একটা স্বৈরতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত।

এই স্বৈরতান্ত্রিকতা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে মিছিল-মিটিং করতে না দেওয়ার জন্য। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন মানববন্ধন করতেও একসময় আওয়ামী লীগ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করত। সেসব অগণতান্ত্রিক আচরণের বিরুদ্ধে ১৫ বছর ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্বে কখনো খণ্ড-খণ্ডভাবে, কখনো পৃথক পৃথকভাবে, কখনো সম্মিলিতভাবে সংগ্রাম করে আওয়ামী লীগকে দুর্বল করেছিল খানিকটা। কিন্তু আওয়ামী লীগের স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে শেষ ধাক্কাটা যারা দিয়েছিল, সেটা হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

এই ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ভীষণ সাহসের সঙ্গে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লড়াই করেছে। সেই লড়াইয়ের মধ্য দিয়েই তারা এই গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে এনেছে, মিছিল-মিটিং করার গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করেছে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো এই মুহূর্তে ভবিষ্যৎ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার একটা তীব্র লড়াইয়ে নিয়োজিত আছে। পরস্পর পরস্পরের বিরুদ্ধে ভয়ানক ধরনের প্রপাগান্ডার মধ্যে আছে।

এ ঘটনা থেকে এনসিপি ও অপরাপর রাজনৈতিক দলগুলোও বোঝার দরকার আছে যে, তারা যদি পরস্পরের সঙ্গে কথার লড়াইয়ে লিপ্ত থাকে তাহলে বিরুদ্ধ রাজনৈতিক পক্ষ থেকে পৃথক পৃথকভাবে আক্রমণের শিকার হবে। তাদের মধ্যে কতগুলো রাজনৈতিক ভিন্নতা-বিভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও তাদের ঐক্যবদ্ধ থাকবার প্রয়োজন আছে। তাদের এই ঘটনা থেকে আরেকটা বিষয় বোঝার আছে, ক্ষমতার লড়াইকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে যে বিভক্তি ঘটেছে, মতৈক্য ঘটেছে, সেটা নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগকে উজ্জীবিত করবার কারণ তৈরি করেছে। তিনি আরো বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী করতে চায়, কী করতে চায় না কিছুই বোঝা যায় না। তার নিজের কোনো রাষ্ট্রদর্শন নেই, একটা বোবা সরকার।

তারা কোনো কথা বলে না, তাদের যারা প্রশংসা করে কিংবা সমালোচনা করে কোনোটারই প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না। তাদের কর্মকাণ্ড বলে কিছু নেই, একটা স্থবির, বোবা একটা সরকার। কানে শোনে কিনা আমি জানি না। চোখে যদি দেখে তাহলে গোপালগঞ্জের ঘটনা থেকে তার একটা শিক্ষা গ্রহণের ব্যাপার আছে।

ইএইচ

Link copied!