ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

টানেল সংযোগ বাস্তবায়নে চৌমুহনীতে উচ্ছেদ তালিকায় ৪শ স্থাপনা

আজিজুল হক, চট্টগ্রাম

আজিজুল হক, চট্টগ্রাম

অক্টোবর ৪, ২০২২, ০১:৫৮ পিএম

টানেল সংযোগ বাস্তবায়নে চৌমুহনীতে উচ্ছেদ তালিকায় ৪শ স্থাপনা

বঙ্গবন্ধু টানেল সংযোগ সড়ক ছয় লেইনের বাস্তবায়নে আনোয়ারার চাতুরী চৌমুহনীতে উচ্ছেদ হবে আরো প্রায় ৪০০ টি স্থাপনা। মূলত ১৬০ ফুটের ছয় লেইন সড়ক বাস্তবায়নে পকেটল্যান্ড হিসাবে বিভিন্ন স্পটে ছোট আকারে ৭৪০ শতক (৩ হেক্টর) পরিমাণ জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম শুরু করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক। গত ২৬ সেপ্টেম্বর ভূমি মালিকদের বরাবর সাত ধারায় নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে।

সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পরিচালক সুমন সিংহ বলেন, আগামী ডিসেম্বরে চালু হবে শিকলবাহার ক্রসিং ওয়াই জংশন থেকে কালা বিবির দীঘি পর্যন্ত ৪ লেনের সড়ক। বাকি ২ লেইন চালু করতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। চার লেইনের সড়কের জন্য নতুন কোনো ভূমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন নেই। তবে ৬ লেইন বাস্তবায়নের জন্য কিছু পকেটল্যান্ড অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে।

সওজ সূত্রমতে জানা যায়, ৪০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ছয় লেনের ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটির চার লেনের কাজ এখন প্রায় শেষ পর্যায়ে। ছয় লেইনের সড়কটি হবে ১৬০ ফুট। চার লেইনের যে সড়কটির কাজ চলমান রয়েছে তা মূলত ১৯৬৬-৬৭ সালে অধিগ্রহণকৃত জমির উপর বাস্তবায়িত হচ্ছে। আরো ২ লেইন সম্প্রসারণ করার কারণে কিছু অতিরিক্ত জায়গার প্রয়োজন হচ্ছে। এজন্য চাতুরী চৌমুহনী বাজার ও বেলচুড়া মৌজায় বেশ কিছু মার্কেট ও দোকান উচ্ছেদ করতে হতে পারে।

বাজারের পূর্ব পাশে ওয়ান মাবিয়া মার্কেট ও পাশাপাশি সংযুক্ত আরো কয়েকটি মার্কেটে প্রায় ৪শ স্থাপনা উচ্ছেদ হবে।স্থানীয় ভূমি মালিকরা জানান,চাতুরী চৌমুহনী বাজারে বর্তমান সড়কের পূর্ব পাশে মার্কেট ও দোকানগুলোতে প্রায় ২০ ফুট ভাঙা পড়তে পারে। এতে ওয়ান মাবিয়া মার্কেটের সম্মুখভাগের দোকান ভাঙতে হবে।

গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আকতার হোসেন জানান, ৭ ধারায় নোটিশ প্রদানের পর তারা স্থাপনাসমূহের মূল্য নির্ধারণ কাজ শুরু করেছে। পুরো কাজ শেষ করতে সপ্তাহখানেক সময় লাগতে পারে। আবাসিক ও অনাবাসিক দুটি পৃথক রেটে তারা স্থাপনাসমূহের মূল্য নির্ধারণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে রিপোর্ট জমা দেবেন। এরপর মৌজা রেট অনুযায়ী জমির মূল্য ও স্থাপনা মূল্য নির্ধারণ করে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।

সওজ জানায়, ছয় লেইন প্রকল্পে অবশিষ্ট জমি অধিগ্রহণে ৮৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। সবকিছু ঠিকভাবে হলে আগামী বছর ডিসেম্বরে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। তার আগে এ বছর ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু টানেল চালুর একই সময়ে ৪ লেইনের রাস্তা খুলে দেয়া হবে।

কেএস 

Link copied!