ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

নান্দাইলে স্কুলের পুকুরের মাছ ধরার অভিযোগ  

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:

ফেব্রুয়ারি ৬, ২০২৩, ০১:৪১ পিএম

নান্দাইলে স্কুলের পুকুরের মাছ ধরার অভিযোগ  

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় বাশঁহাটি উচ্চ বিদ্যালয় নামে এক মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পুকুরের মাছ বে-আইনীভাবে ধরে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিন ভূইয়া বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। 

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, চন্ডিপাশা ইউনিয়নের বাশঁহাটি বাজারের পাশে বাশঁহাটি বিদ্যালয় সংলগ্ন বাশঁহাটি মৌজায় ৯২৬নং খতিয়ানে ১৫০৪ দাগে বিআরএস মূলে ৫০ শতক জমির মালিক অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেখানে বিদ্যালয়ে মাটি ভরাটের জন্য মাটি কেটে পুকুর স্থাপন করা হয়েছিল। 

প্রতিষ্ঠানটির  প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ উক্ত পুকুরের মাছ চাষাবাদ করে আসছে বলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অভিযোগে তুলে ধরেন। 

কিন্তুু গত ৩রা ফেব্রুয়ারি ভোর বেলায় বিদ্যালয়ের পুকুর থেকে ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতির পুত্ররা নিজেদের পুকুর দাবী করে পুকুরের পানি নিষ্কাশন করে মাছ ধরে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সকল সদস্যদের সিদ্ধান্তক্রমে সাবেক সভাপতি ও পুত্রদের নাম উল্লেখ না করে তাদের বিরুদ্ধে নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সহ সংশ্লিষ্ট কর্র্তৃপক্ষের বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন। 

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দিন ভূইয়ার সাথে সেলফোনে কথা হলে তিনি বলেন, সাবেক সভাপতি মো. মনোয়ার হোসেন ভূইয়া একজন ভালো মানুষ। ফলে উনার সম্মানার্থে অভিযোগে নাম প্রকাশ করিনি। কিন্তু তিনি ১৯৬২ সনে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। 

তিনি আরো বলেন, বিদ্যালয়ের নামে দলিল পুড়ে গেছে, তবে বিআরএস রেকর্ড রয়েছে। 

এ বিষয়ে অত্র বিদ্যালয়ের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম ভূইয়া বলেন, আমার জানামতে ১৯৬৫ সনে জমিটুকু নিলাম হয়েছিল, তখন বিদ্যালয়ের সম্পাদক ছিলেন সাবেক সভাপতি সাহেব। তবে ১৯৮৪ সনে ৫০শতক জায়গা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠানের নামে তিনিই (সাবেক সভাপতি) বিআরএস রেকর্ড করিয়ে ছিলেন এবং অদ্যাবধি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জমির খাজনা দিয়ে আসছেন। 

অপরদিকে সাবেক সভাপতির ছেলে ও সাবেক চন্ডিপাশা ইউপি চেয়ারম্যান এমদাদুল হক ভুইয়া জানান, এ পুকুরের মালিক আমাদের বাবা। হিন্দু সম্প্রদায়ের নিকট থেকে নিলামে বাবা খরিদ করেন। জমি খরিদ করার পর থেকে আমরা আমাদের পুকুরের মাছ ধরেছি এবং তা ভূলবশত বিআরএস রেকর্ডে প্রতিষ্ঠানের নাম উঠানো হয়েছে। বিআরএস সংশোধনী মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

এ দিকে নান্দাইল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোফাক্কারুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি অভিযোগ পত্র পেয়েছি প্রশাসনিকভাবে ব্যবস্থা নিবে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 

আরএস
 
 

Link copied!