ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

মাগুরায় গরুহাটে ক্রেতাকে মারপিট করে ১ লাখ টাকা ছিনতাই

মাগুরা প্রতিনিধি

মাগুরা প্রতিনিধি

জুন ২৫, ২০২৩, ১২:২৭ পিএম

মাগুরায় গরুহাটে ক্রেতাকে মারপিট করে ১ লাখ টাকা ছিনতাই

মাগুরা রামনগর গরুহাটে ক্রেতাকে মারপিট করে এক লাখ টাকা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ২৪শে জুন (শনিবার) বিকালে এ ঘটনা ঘটে। কুরবানীর ঈদ উপলক্ষে কামারখালী বাজার এলাকা থেকে রামনগর গরুর হাটে পশু ক্রয় করতে আসেন ভুক্তভোগী ঐ ক্রেতারা। 

মাগুরা সদর থানায় দায়ের কৃত অভিযোগ পত্র থেকে জানা যায়, গরু ক্রেতার নাম নোমান ইবনে জাহিদ ও রয়েল হোসেন, তারা উভয়ই ফরিদপুর জেলার মধুখালি থানার কামার খালী বাজার এলাকার বাসিন্দা। 

রামনগর হাট মালিক মোঃ দিপু জানান, ক্রেতারা দুর্বৃত্তদের পূর্ব পরিচিত হওয়ায় সহজে সনাক্তকরণ করতে সক্ষম হয়েছে ক্রেতা। এ সময় গরু ক্রেতাকে  চাপাতির উল্টো পিট দিয়ে আঘাত করে ১লাখ টাকা ছিনিয়ে নেন দুর্বৃত্তরা।

এ ঘটনার পরে সন্ধ্যায় গরু ক্রেতা ভুক্তভোগীরা মাগুরা সদর থানায় এসে ১৩ ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, আসামিরা হলেন, ১.শওকত বিশ্বাস(৩২) ২.সাহারুল বিশ্বাস (৩৫) ৩.জিন্না বিশ্বাস (৩০) ৪. শৈবাল বিশ্বাস (৩০) ৫. জিহাদী বিশ্বাস (২৫) ৬.বিলাবিশ্বাস (৩৮) ৭.রেজাউল, খায়রুল, রুহুল, মাহমুদ, জাহিদ, ফরহাদসহ, ইব্রাহিম বিশ্বাস। তারা সকলেই মাগুরার বাগবাড়িয়া ও পাথুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

তবে এ বিষয় জানতে রাত আনুমানিক দশটায় মাগুরা সদর থানার ইনচার্জ শেখ সেকেন্দার আলীকে ফোন করা হলে তিনি দৈনিক আমার সংবাদকে বলেন, সন্ধ্যায় একটি অভিযোগ মাগুরা সদর থানায় দাখিল করেছেন ভুক্তভোগীরা। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তদন্ত সাপেক্ষে আই্নিকভাবে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত আসামিপক্ষের কেউ গ্রেপ্তার হননি তবে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ঈদকে ঘিরে মাগুরায় গবাদিপশুর হাটে নিরাপত্তা জোরদার করেছে মাগুরা জেলা পুলিশ। ছিনতাই,চাঁদাবাজি রোধে পশুর হাটগুলোতে বসানো হয়েছে সিসি (ক্লোজড সার্কিট) ক্যামেরা। অজ্ঞান, মলম পার্টির তৎপরতা ও পশুবাহী গাড়িতে চাঁদাবাজি বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। জেলাবাসীর দাবি, এসব পদক্ষেপ যেন শুধু ঘোষণা হয়ে না থাকে, সঠিকভাবে কার্যকর হয়। 

পুলিশ তথ্য সূত্রে জানা গেছে, অতিরিক্ত টাকা বহনে জেলাবাসীকে পুলিশের সাহায্য নিতে বলা হয়েছে। ঈদের বন্ধের সময় লোকজন গ্রামের বাড়িতে চলে যাওয়ায় চুরি–ডাকাতি রোধে আবাসিক এলাকাগুলোতে মহল্লার লোকজনদের নিয়ে পাহারা জোরদার করা হয়েছে।

এদিকে, হাটবাজারে ছিনতাই, পকেটমার ও চাঁদাবাজি বন্ধে সিসি ক্যামেরা বসিয়েছে পুলিশ। রয়েছে পুলিশের কন্ট্রোল রুমও। সিসি ক্যামেরা দেখে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। থাকবে সাদাপোশাকেও পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া অজ্ঞান ও মলম পার্টির দৌরাত্ম্য বন্ধে গরু ব্যাপারীদের অপরিচিত দোকান থেকে কোনো খাবার না খাওয়ারও পরামর্শ দিচ্ছেন পুলিশ। 

আরএস

Link copied!