ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ছাত্রদল কর্মী হত্যাকাণ্ড: মূলহোতা ‘ভাইজান’ বাচা ও সুমন গ্রেপ্তার

হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

জুলাই ৩১, ২০২৫, ০৮:৩৭ পিএম

ছাত্রদল কর্মী হত্যাকাণ্ড: মূলহোতা ‘ভাইজান’ বাচা ও সুমন গ্রেপ্তার

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছাত্রদল কর্মী মো. আরিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি ভাইজান বাহিনীর প্রধান মহিউদ্দিন শিবলু বাচা ও দ্বিতীয় আসামি প্রজন্ম লীগের সভাপতি মো. সুমনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

হাটহাজারী মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (সেকেন্ড অফিসার) নাজমুল হাসান বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আসামিদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

র‍্যাব-৭ চট্টগ্রাম সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাট এলাকা থেকে ছাত্রদল কর্মী হত্যা মামলার প্রধান আসামি মহিউদ্দিন শিবলু বাচা ওরফে ভাইজানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি হাটহাজারী উপজেলার গড়দুয়ারা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মদন তালুকদার বাড়ির মো. ফরিদ আহাম্মদের ছেলে।

পরে বাচাকে হাটহাজারী মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এদিকে, মামলার দ্বিতীয় আসামি মো. সুমনকে তার নিজ এলাকা হাটহাজারীর সন্দ্বীপ কলোনির আমতলী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুমনের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় ও আদালতে মোট ১৮টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন র‍্যাব কর্মকর্তারা। জানা গেছে, তিনি উক্ত হত্যা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে থাকলেও সিএমপি ডাবলমুরিং থানার আরেকটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

হাটহাজারী মডেল থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মোবারক আলম জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৮ জুন রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাটহাজারীর সন্দ্বীপ কলোনির ফুটবল খেলার মাঠের পাশে ফরিদ সওদাগরের দোকানের সামনে ভাইজান বাহিনীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ওই এলাকার রাজমিস্ত্রি আবুল ফয়েজের ছেলে ও ছাত্রদল কর্মী মো. আরিফ। পরে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুইদিন পর তার মৃত্যু হয়।

নিহতের মা শামসুন্নাহার বাদী হয়ে হাটহাজারী মডেল থানায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৬–৭ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ইএইচ

Link copied!