ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

নান্দাইলে বিদ্যালয়ের পুকুর দখলের অভিযোগ

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

আগস্ট ৩, ২০২৩, ০২:৫৮ পিএম

নান্দাইলে বিদ্যালয়ের পুকুর দখলের অভিযোগ

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চন্ডীপাশা ইউনিয়নের বাশহাটি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫০ শতাংশ পুকুর অবৈধ দখলের অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মরহুম মনোয়ার হোসেন ভূঞার পুত্রদের বিরুদ্ধে।

এ নিয়ে বুধবার (২ আগস্ট) অত্র বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিন ভূঞা।

বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম ভূইয়ার সভাপতিত্বে সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্যে প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিন ভূঞা বলেন, ১৯৬২ সনে ২ একর ৩৫ শতাংশ ভূমিতে বাশহাটি উচ্চ বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। কিন্তুু বর্তমানে অত্র বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মরহুম মনোয়ার হোসেন ভূঞার পুত্ররা (আজিজুল হক ভূঞা, এমদাদুল হক ভূঞা, আমিনুল হক ভূঞা মামুন, মাকসুদুল হক ভূঞা মাসুদ, আনোয়ারুল হক ভূঞা ও এনামুল হক ভূঞা গং) বাশঁহাটি মৌজাস্থ ৯২৬ বিআরএস খতিয়ানের ১৫০৪ নং দাগে স্থাপিত বিদ্যালয়ের পুকুরটি বেদখল দেয়।

গত ২৮ জুলাই/২৩ইং বিদ্যালয়ের পুকুরে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করেছেন মরহুম মনোয়ার হোসেন ভূঞার পুত্ররা। বিআরএস রেকর্ড অনুযায়ী উক্ত পুকুরের ৫০ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে অর্ন্তভূক্ত আছে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট লিখিত অভিযোগ করলেও এর কোন সুরাহায় হয়নি। ফলে অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে বিদ্যালয়ের পুকুরের জমিটুকু বেদখলকারীদের হাত থেকে রেহাই পেতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন প্রশাসনের সর্বাত্মক সহযোগীতা কামনা করছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

অপরদিকে মরহুম মনোয়ার হোসেন ভূঞার পুত্র সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এমদাদুল হক ভূঞা বলেন, আমার বাবা মনোয়ার হোসেন ভূঞা সহজ সরল লোক ছিলেন। ভূলক্রমে তা বিদ্যালয়ের নামে বিআরএসে রেকর্ড হয়। পরবর্তীতে তিনি (বাবা) তা জানতে পেরে বিআরএস সংশোধনী মামলা দেন এবং তা চলমান আছে। এছাড়া উক্ত পুকুরটি দুই দাগে অর্ন্তভূক্ত এবং আমরা ভোগদখল করে আসছি। এখানে বেদখলের কিছু নাই। 
এআরএস

Link copied!