ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

নতুন সেতু ঘিরে স্বপ্ন বুনছে ২৭৫ গ্রামের মানুষ

মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি

মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৩, ০২:২২ পিএম

নতুন সেতু ঘিরে স্বপ্ন বুনছে ২৭৫ গ্রামের মানুষ

নওগাঁর মান্দা উপজেলার জোতবাজার খেয়া ঘাটে যাতায়াত সুবিধার জন্য গুরুত্বপূর্ণ আত্রাই নদীর সেতুটি এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। সেতুটি ঘিরে আশার আলো দেখছেন এখন এ অঞ্চলের প্রায় ২৭৫ গ্রামের  মানুষ।

মান্দা উপজেলার মধ্য দিয়ে জোতবাজার খেয়া ঘাটে প্রবাহিত আত্রাই নদীর উপর সেতু নির্মাণে মান্দা উপজেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। অবশেষে সেতুটি নির্মাণ হওয়ায় মান্দা উপজেলার মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বদলে দিচ্ছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সেতু নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের পথে। এখন দু’পাড়ে সংযোগ সড়কের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। সাদা আর লাল রংয়ে রাঙানো হয়েছে পুরো অংশ। তবে উদ্বোধনের আগেই দৃষ্টিনন্দন এ সেতুটি দেখতে বিভিন্ন এলাকা থেকে সকল বয়সের মানুষদের আগমন ঘটছে। বিকালে ভ্রমণ পিপাসুদের আনাগোনায় মুখরিত হয় এই সেতু এলাকা। দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসানে উদ্বোধনের অপেক্ষায় সেতুর আশপাশের মানুষ সহ উপজেলা বাসী। সেতুর নির্মাণকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।

২০১৮ সালের ১৭ এপ্রিল নওগাঁ-৪৯ মান্দা-৪ আসনের স্থানীয় সংসদ সদস্য মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক এ সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মান্দা উপজেলার নূরল্যাবাদ, বিষ্ণুপুর, প্রসাদপুর ও কশব ইউনিয়ন এবং নীলকুটি, গোটগাড়ী হাট, দামনাশ, বাগমারা রোড উপজেলার অধীনে জোতবাজার খেয়াঘাট আত্রাই নদীর উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে ২১৭.৩০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যেই আংশিক শেষ হয়েছে। এর পেছনে ব্যয় বরাদ্দের পরিমাণ প্রায় ১৮ কোটি ৮১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

উপজেলার জোতবাজার গ্রামের ব্যবসায়ী বলেন, আমি বহু আগে থেকেই ব্যবসা করি সে ক্ষেত্রে নৌকা পার হয়ে আমাকে পাঁজরভাঙ্গা নিয়মিত হাট আসতে হয়, দীর্ঘদিন নৌকায় মালামাল পারাপার করে হাট করি, এতে আমাদের খুব কষ্ট হয়। আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিলো এ সেতুটির। এখানে সেতুটি নির্মাণ হওয়ায় আমাদের অনেক সুবিধা হবে। এখন থেকে আমরা খুব সহজে যাতায়াত ও বিভিন্ন ধরনের মালামাল সরবরাহ করতে আর ভোগান্তি পোহাতে হবে না।

তালপাতিলা গ্রামের শিক্ষক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে খেয়াঘাটে নৌকায় পার হয়ে স্কুলে আসছি। এতে করে সময় অপচয় এবং ভোগান্তি পোহাতে হয়। তবে এখন আর আমাদের কষ্ট হবে না। সেতুটির সম্পূর্ণ কাজ হলে আমরা খুব সহজে সেতুর উপর দিয়ে যাতায়াত করতে পারবো।

মান্দা উপজেলা প্রকৌশলী শাইদুর রহমান মিঞা বলেন, সেতুটির নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যেই শেষ পর্যায়ে। সেতুর দুই পাশের এ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ সমাপ্ত করে, চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে বলে আমরা আশা করছি।

এআরএস

 

Link copied!