ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কক্সবাজারে ট্যুরিস্ট পুলিশ কার্যালয়ের সামনে সংঘবদ্ধ ছিনতাই

কক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজার প্রতিনিধি

ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩, ১১:১৫ এএম

কক্সবাজারে ট্যুরিস্ট পুলিশ কার্যালয়ের সামনে সংঘবদ্ধ ছিনতাই
ছবি: সিসিটিভি ফুটেজ।

কক্সবাজারের ট্যুরিস্ট পুলিশ কার্যালয়ের আনুমানিক ২০০ গজের ভেতর ঘটেছে সংঘবদ্ধ ছিনতাইয়ের ঘটনা। যেখানে ৫ পর্যটকের সর্বস্ব ছিনিয়ে নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা।

শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে এমন ঘটনা ঘটলেও গতকাল রাত ১০টা পর্যন্ত কাউকে আটক বা চিহ্নিত করার তথ্য জানাতে পারেনি ট্যুরিস্ট পুলিশ।

ছিনতাইয়ের শিকার পর্যটকরা হলেন- কুমিল্লার ২০নং সিটি ওয়ার্ড ডিসামন এলাকার মোমিন মিয়ার ছেলে আসিফ মিয়া (২২), একই এলাকার সাজু মিয়ার ছেলে সায়মন (১৮), মো. ইমাম মিয়ার ছেলে সুমন (২০), সোহাগ মিয়ার ছেলে মো. হৃদয় (২০) ইয়াছিন (৩৩)।

স্থানীয় হকার্স ব্যবসায়ী ও সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়- কুমিল্লা থেকে আসা ৫ পর্যটক সকাল ৬ টার দিকে সৈকতের লাবনী পয়েন্টে আসে। সেখানে ছাতা মার্কেট এলাকায় ৬ জনের একটি সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্র তাদের ঘিরে ধরে। এসময় ছিনতাইকারীদের হাতে চুরি ছাড়াও দেশীয় তৈরি ধারালো অস্ত্র দেখা যায়। তারা এসময় ৫ টি মোবাইলসহ পর্যটকদের সর্বস্ব লুটে নেয়।

ছিনতাইয়ের শিকার আসিফ বলেন- কুমিল্লা থেকে সকাল ৬ টা ৫৪ মিনিটে কক্সবাজারে বাস থেকে নামার পর সৈকতের লাবনী পয়েন্টে নামতে যায়। সেসময় ৫-৬ জন অস্ত্রধারী আমাদের ঘিরে ধরে। মুঠোফোন দাবি করে। না দেয়া আমাদের আঘাত করার চেষ্টা করে। পরে আমাদের ৫টি ফোন ও টাকা পয়সা নিয়ে যান।

ফোন করার প্রায় এক ঘণ্টা পর ট্যুরিস্ট পু্লিশে আসে বলে অভিযোগ করে আসিফ বলেন- ঘটনার পর পর ট্যুরিস্ট পুলিশের নাম্বারে কল করি। কিন্তু তারা আসে প্রায় এক ঘণ্টা পর। ততক্ষণে ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যায়।

ছাতা মার্কেটের দোকানদার মেহেদী হোসেন বলেন- আমার দোকানের সিসিটিভিতে বিষয়টি ধরা পড়েছে। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুটেজ না দিতে বলেছে। তবে ৫ জন ছিনতাই করেছে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের এডিশনাল ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন- সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আসামীদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

এআরএস

Link copied!