ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

রামু বৌদ্ধ বিহারে আগুন দেয়া সেই যুবক আটক

রাশেদুল ইসলাম, কক্সবাজার

রাশেদুল ইসলাম, কক্সবাজার

জানুয়ারি ১১, ২০২৪, ০৪:৪৪ পিএম

রামু বৌদ্ধ বিহারে আগুন দেয়া সেই যুবক আটক
ছবি: আমার সংবাদ

কক্সবাজারে রামুর চেরাংঘাটা উসাইসেন বৌদ্ধ বিহারে অগ্নিসংযোগকারি সেই যুবককে শনাক্তের পর গ্রেফতার করা হয়েছে।

এদিকে বৌদ্ধ বিহারে অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি ‘নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে  পরিকল্পিত নাশকতা’ দাবি করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় অগ্নিসংযোগকারী যুবককে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে নাশকতার বিষয়টি স্বীকারও করেছেন। গ্রেপ্তার করা যুবক বিএনপির সক্রিয় কর্মী বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বুধবার (১০ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রামে পাঁচলাইশ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত যুবকের নাম আব্দুল ইয়াছির ওরফে শাহজাহান। তিনি রামু উপজেলার ফতেখারকুল ইউনিয়নের পূর্ব মেরুংলা এলাকার বাসিন্দা। বিএনপির একজন সক্রিয় কর্মী। তার পিতা ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল করিম।

বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) কক্সবাজার পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম সংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, রামুর বৌদ্ধ বিহারে অগ্নি সংযোগের দায় স্বীকার করেছে শাহজাহান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ঠ করে সরকারকে বিব্রত করতে গত ৬ জানুয়ারি মধ্যরাতে রামুর উসাইছেন রাখাইন বৌদ্ধ বিহারে আগুন দেয় বলে সে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে । ঘটনার পরপরই বিহারে থাকা ব্যক্তিরা জেগে যাওয়ায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা হয়। তবে, এর আগেই পুড়ে যায় বিহারের প্রবেশদ্বারের সিঁড়ি।

আগুন দেয়ার পর শাহজাহান ফোন করে রামুর ফায়ার সার্ভিস কে ঈদগড়ে আগুন লেগেছে বলে সেখানে যেতে ফোন করে বিভান্ত করেছিলো। পুলিশ তার ফোনের সেই সীম টিও উদ্ধার করেছে।

এ ঘটনার পর থেকে নানা জায়গায় আত্মগোপনের চেষ্টা করেন নাশকতাকারী। বুধবার রাতে শনাক্তের পর চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান পুলিশ সুপার মাহাফুজুল ইসলাম।

প্রাথমিকভাবে সে একাই এ ঘটনার সাথে জড়িত ছিলো বলে স্বীকার করলেও তার সাথে অন্য কেউ ছিলো কি না এবং ইন্ধনদাতা কে তা বের করার চেষ্টা চলছে বলে জানান পুলিশ সুপার।

এআরএস

Link copied!