ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

মার্চ ১৯, ২০২৪, ০৭:৫৬ পিএম

ধর্ষণ মামলায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজত ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মামলার সাক্ষ্য দিয়েছেন এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইন্সফেক্টর এস এম শফিকুল ইসলাম।

মঙ্গলবার নারী ও শিশু আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এ সাক্ষ্য নেওয়া হয়।

সাক্ষ্য গ্রহণের সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক নয়ন জেরা করেন। জেরা শেষে আসামির আইনজীবী আরও একদিন জেরা করার সময় চাইলে আদালত আগামী ২৩ এপ্রিল পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী মামুনুল হকের পক্ষে জামিন চাইলে বিচারক জামিন দেওয়ার বিষয়ে আশ্বস্ত করেন।

এই মামলার ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামলার তদন্তকারী শফিকুল ইসলাম অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তরে দ্বিমত পোষণ করেন। এমনকি প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এতে স্পষ্ট বুঝা গেছে মামলা ভুয়া ও ভিত্তিহীন।

এর আগে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে মাওলানা মামুনুল হককে ঢাকার কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে পুনরায় তাকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল সোনারগাঁও উপজেলার রয়েল রিসোর্টে মাওলানা মামুনুল হক এক নারী নিয়ে অবস্থান করেন। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তাকে ঘেরাও করেন। কিন্তু মামুনুর হক নিজের স্ত্রী বলে ওই নারীর পরিচয় দেন। এ ঘটনার খবর পেয়ে মামুনুল হকের নেতাকর্মীরা রয়েল রিসোর্ট ভাঙচুর করে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

পরে ওই নারী বাদী হয়ে সোনারগাঁও থানায় মাওলানা মামুনুল হককে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। তবে মাওলানা মামুনুল হক মামলার বাদী ঝর্ণাকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী বলে দাবি করেন।

ইএইচ

Link copied!