ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চাঁদপুরে ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করলেন মা

চাঁদপুর প্রতিনিধি

চাঁদপুর প্রতিনিধি

মার্চ ২০, ২০২৪, ০৬:০৯ পিএম

চাঁদপুরে ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করলেন মা

চাঁদপুরে নিজের ছেলে এবং ছেলের বউয়ের শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের প্রতিবাদ ও বিচার চেয়ে আদালতে মামলা করেছেন অসহায় মা।

গত সোমবার সদরের আমলী আদালতে ছেলে নয়ন ও ছেলের বউ নাছিমার বিরুদ্ধে বাদী হয়ে মামলাটি করেন ভুক্তভোগী রাশেদা বেগম।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগী রাশেদা বেগম (৬৭) চাঁদপুর পৌর ২নং ওয়ার্ড পুরানবাজারের মধ্য শ্রীরামদীর টিজি রোডের ম্যানেজার বাড়ির মৃত মুক্তিযোদ্ধা মরহুম নূর মোহাম্মদ বাচ্চুর স্ত্রী। তার ২ ছেলে ও ২ মেয়ের মধ্যে জাহেদুর ইসলাম নয়ন (৪৭) হচ্ছে ২য় সন্তান এবং ছেলেদের মধ্যে বড়। আর নাছিমা বেগম (৩০) হচ্ছে নয়নের স্ত্রী।

ভুক্তভোগী ওই বৃদ্ধ মা রাশেদা বেগম বলেন, আমি একজন ক্যান্সারের রোগী। গত ৪ বছর পূর্বে আমার মুক্তিযোদ্ধা স্বামী মারা যায়। পরে আমি আমার মুক্তিযোদ্ধা স্বামীর ভাতার টাকা বছর দুয়েক পর লোন তুলে ছেলেমেয়েদের মাঝে ভাগবণ্টন করে দেই। আর নিজের চিকিৎসা খরচবাবদ ওখান থেকে কিছু টাকা রাখি। এরপরও আমি আমার আদরের সন্তান নয়নকে যতটুকু পেরেছি দিতে থাকি।

তিনি আরও বলেন, নয়ন ও তার বউ নাছিমা বিভিন্ন লোকের থেকে ধারদেনা করে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়েছে। অথচ রটিয়েছে এই টাকাগুলো তারা নাকি আমাকে দিয়েছে। যা আদৌ সত্যি নয় এবং হয়রানিমূলক কথা। এখন নয়ন ও তার বউ পলাতক থেকে ধারদেনা দিতে আমাকে নানাভাবে হয়রানি করছে। কিছুদিন আগে বাড়িতে লুকিয়ে এসে ওরা আমাকে টাকা দিতে বললে আমি অপারগতা জানালে আমাকে ইচ্ছেমতো শরীরে মারধর করে এবং মেরে ফেলার চেষ্টা করে। পরে আমি স্থানীয়দের সহায়তায় চিকিৎসা নিয়ে ন্যায় বিচার পেতে এবং শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার থেকে মুক্তি পেতে নিরুপায় হয়ে আদালতে মামলাটি করতে বাধ্য হয়েছি।

অভিযোগের প্রেক্ষিতে নয়ন ও তার বউ নাছিমা বেগম গা ঢাকা দেয়ায় বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে বৃদ্ধ রাশেদা বেগমের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম রোমান বলেন, গর্ভধারিণী মায়ের সাথে তার ছেলে ও ছেলের বউ যে কাজ করে চলেছে। তার ন্যায় বিচার আদালতে পাওয়া যাবে বলে বিশ্বাস করি।

ইএইচ

Link copied!