ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

কুড়িগ্রামে গভীর রাতে আগুনে ১৭ ঘর পুড়ে ছাই

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

জুন ২৯, ২০২৪, ০৬:১৯ পিএম

কুড়িগ্রামে গভীর রাতে আগুনে ১৭ ঘর পুড়ে ছাই

কুড়িগ্রামে ডায়েবেটিস হাসপাতালের সামনে মোল্লা পাড়ায় বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের আগুনে ৯টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও আসবাবপত্রসহ ১৭টি ঘর আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ভুক্তভোগীদের।

আগুনে পুড়ে গেছে ঘরে থাকা আসবাবপত্র, নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, কসমেটিকসসহ ব্যাবসায়িক মালপত্র ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. হামিদুল হক খন্দকার অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের খোঁজখবর নিয়েছেন এবং তাদের সবধরনের সহায়তা করতে প্রশাসনকে নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে খাদ্য সহায়তা দেয়া হচ্ছে। একজন এইচএসসি পরীক্ষার্থীর বই, খাতা-কলম, জ্যামিতি বক্স, পোষাক, জুতাসহ প্রয়োজনীয় সব সহায়তা করা হয়েছে যেন সে নির্বিঘ্নে পরীক্ষায় বসতে পারে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের টিন ও অর্থনৈতিক সহায়তা করা হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা এবং ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণের কাজ চলছে।

কুড়িগ্রাম সদার থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুদুর রহমান জানান, শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে শহরের প্রাণকেন্দ্রে মোল্লা পাড়া এলাকায় শাহাজাহান মিয়ার ঘরে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে তা মুহূর্তেই পাশে লাগোয়া সোহেল মিয়া, মোছা. ফাতেমা বেগম, বদিউল্লাহ, কামাল মিয়া, বিপ্লব মিয়া, কহিনুর বেগম, রাবেয়া বেগম ও নুরজাহানের ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে কুড়িগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

কুড়িগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শরিফুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। আমরা খবর পাওয়া মাত্র গিয়ে দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত দেড়টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি আমরা। ৯ জন মালিকের ১৭টি ঘর পুড়ে গেছে। তবে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা এখনও নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুশফিকুল আলম হালিম বলেন, ৯ ব্যক্তির ১৭টি ঘর পুড়ে গেছে। এই পরিবারগুলোর মধ্যে এক পরিবারে এসএসসি পরীক্ষার্থী তাদের মেয়ের বই, খাতা ও জামাকাপড় পুড়ে গেছে। আমরা তাৎক্ষণিকভাবে তার সবকিছুর ব্যবস্থা করে দিয়েছি। কেন না আগামীকাল তার পরীক্ষা।

ইএইচ

Link copied!