ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কালাইয়ে প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

আগস্ট ১১, ২০২৪, ০৫:৫৯ পিএম

কালাইয়ে প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

জয়পুরহাটের কালাই ময়েন উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.সাইফুল ইসলাম বকুল দুর্নীতি এবং জাল সার্টিফিকেট নিয়ে শিক্ষকতায় করায় তার অপসারণ করার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকার ছাত্র জনতা।

কালাই ময়েন উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সুশীল সমাজের আয়োজনে রবিবার (১১ আগস্ট) দুপুরে কালাই বাসস্ট্যান্ড চত্বরে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

এলাকাবাসী জানায়, ১৯১৩ সালে কালাই পৌর সদর এলাকায় ময়েন উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ দিন ধরে বিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের সুনামের সঙ্গে পাঠদান করে আসছে। যার ফলশ্রæতিতে বিদ্যালয়টি ২০১৮ সালে জাতীয়করণ করা হয়। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বকুল নানা অনিয়ম দ‚র্নীতি ও ভুয়া সনদ দিয়ে শিক্ষকতা করছেন যার ফলে ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়টি তার সুনাম হারাতে বসেছে।

কালাই ময়েন উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো.মান্নান তালুকদার বলেন, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের ব্যাচেলর অব এডুকেশন (বিএড) সনদটি জাল। আমরা দ্রুত এ শিক্ষককে অপসারণ করার জন্য মানববন্ধন করছি।

প্রতিষ্ঠানের আরেক শিক্ষক মো. মুনসুর রহমান বলেন, বর্তমান প্রধান শিক্ষক আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করেছেন। আমরা প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নিতে চাই। কর্তৃপক্ষ যেন দ্রুত ভুয়া সনদধারী শিক্ষককে অপসারণ করেন।

নাম প্রকাশ করার না শর্তে স্কুলের একাধিক শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষককে নিয়ে এর আগেও বিভিন্ন পত্রিকায় নিউজ প্রকাশিত হয়েছে। সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আমরা এর সমাধান চাই । প্রতিষ্ঠানে কোন বিশৃঙ্খলা চাইনা। আমরা সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশে লেখাপড়া করতে চাই।

অভিযোগ অস্বীকার করে কালাই ময়েন উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বকুল বলেন, জয়পুরহাট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা হয়েছিলো জাল সনদ কেন্দ্র করে সেই মামলায় আমার সনদ বৈধ বলে ঘোষণা করেন ম্যাজিস্ট্রেট। অভিযোগ ওঠার পর বিভিন্ন দপ্তর থেকেও আমার বিএড সনদ একাধিকবার যাচাই করেছে। সবাই সঠিক পেয়েছে। আমার সকল কাগজপত্র সঠিক থাকায় যাচাই বাছাই করে আমার চাকরিও জাতীয়করণ করা হয়েছে।

আরএস


 

Link copied!