ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

জলঢাকায় গৃহবধূ ধর্ষণ মামলায় পল্লী চিকিৎসক গ্রেপ্তার

জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি:

জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি:

অক্টোবর ২৭, ২০২৪, ০৫:২৩ পিএম

জলঢাকায় গৃহবধূ ধর্ষণ মামলায় পল্লী চিকিৎসক গ্রেপ্তার

নীলফামারীর জলঢাকায় চিকিৎসা দিতে গিয়ে গৃহবধূ ধর্ষণ হওয়া মামলায় শ্যামল চন্দ্র রায়(৩৮) নামে এক পল্লী চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) অভিযুক্ত ওই পল্লী চিকিৎসককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়,উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের পশ্চিম নেকবক্ত এলাকার ( ছদ্মনাম) সেলিমুর রহমানের স্ত্রী নাজিরা বেগম(২৫) দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রটিকের সমস্যায় ভুগছেন এবং প্রায় সময় পল্লী চিকিৎসক শ্যামল চন্দ্র রায়ের নিকট চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকেন। ধর্ষিতার স্বামী গত এক সপ্তাহ যাবত রাজমিস্ত্রীর কাজে ঢাকায় কর্মরত রয়েছেন।

ঘটনার দিন গত ২৫ অক্টোবর রাত আনুমানিক ৯ ঘটিকায় গ্যাস্ট্রটিকের কারণে নিজেকে খুব অসুস্থবোধ করায় অভিযুক্ত ওই পল্লী চিকিৎসককে তার বাড়িতে এসে চিকিৎসা দেওয়ার অনুরোধ জানান গৃহবধূ। কিছুক্ষণ পরই চিকিৎসক শ্যামল চন্দ্র রায় নাজিরা বেগমের বাড়িতে এসে প্রথমে একটি ট্যাবলেট খেতে দেন।

ট্যাবলেট খেয়ে বুকের ব্যাথা আরও বেশি হওয়ায় ওই চিকিৎসক নাজিরা বেগমকে ইনজেকশন পুশ করলে ব্যথা কমার আশ্বাস দেন। রাত গভীর হওয়ায় ততক্ষণে নাজিরা বেগমের দুই শিশু সন্তানও ঘুমিয়ে পড়েন। বুকের ব্যথা কমানোর জন্য নাজিরা বেগম সেই ইনজেকশন পুশ করতে রাজি হলে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গ্যাস্ট্রটিকের ইনজেকশনের পরিবর্তে ঘুমের ইনজেকশন পুশ করেন পল্লী চিকিৎসক।

কিছুক্ষণের মধ্যেই নাজিরা বেগম ঘুম ঘুম ভাব অনুভব করায় তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করতে থাকেন পল্লী চিকিৎসক। এসময় নাজিরা বেগমের আত্ম চিৎকারে এলাকার মানুষজন ছুটে এসে চিকিৎসক শ্যামল চন্দ্র রায়কে আটক করে থানা পুলিশকে অবগত করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই পল্লী চিকিৎসককে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন এবং শারীরিক পরীক্ষার জন্য ওই গৃহবধূকে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

শারীরিক পরীক্ষা শেষে রোববার (২৭ অক্টোবর) একজনের নাম উল্লেখ করে নিজেই বাদী হয়ে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন ওই ধর্ষিতা। মামলা নং ২২।

ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে থানা অফিসার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর আলম মন্ডল জানান,‘এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আসামিকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে,আইনানুযায়ী অভিযুক্ত পল্লী চিকিৎসকের বিচার হবে।’

বিআরইউ

Link copied!