ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

খাদ্যগুদামে ধান বিক্রিতে আগ্রহ হারিয়েছে কৃষকরা

মহেশপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি

মহেশপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি

জানুয়ারি ১, ২০২৫, ০৪:১৮ পিএম

খাদ্যগুদামে ধান বিক্রিতে আগ্রহ হারিয়েছে কৃষকরা

সংগ্রহের দেড় মাস পার হলে এখন পর্যন্ত এক ছটাক ধান-চাল সংগ্রহ হয়নি মহেশপুর সরকারি খাদ্যগুদামে।

চাল কেনার জন্য কিছুসংখ্যক মিল মালিকদের সাথে চুক্তি হলেও সময়ের মধ্যে ধান পাওয়ার আর কোন সম্ভবনা নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ।

বিগত দিনে কৃষক হয়রানিসহ নানান অনিয়মের অভিযোগে কৃষকরা গুদামে ধান বিক্রিতে আগ্রহ হারিয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

এছাড়াও বাজার দরের চেয়ে সরকারি খাদ্যগুদামে দাম কম হওয়ায় মিল মালিকরা চাল বিক্রিতে আগ্রহ দেখান না। সব মিলিয়ে মহেশপুর উপজেলায় ধান-চাল সংগ্রহের অবস্থায় একেবারে সংকটাপূর্ণ।

গত ১৭ নভেম্বর সরকারিভাবে আমন মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন করা হয়। এরপর দেড় মাস পার হলে গুদামে ধান-চাল বিক্রিতে কোন কৃষক কিংবা কোন মিল মালিক কোন প্রকার আগ্রহ দেখাননি। ফলে এখন পর্যন্ত ধান-চাল সংগ্রহের ফলাফল শূন্য। ধান-চাল কেনার শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

উপজেলা খাদ্যগুদাম নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর আমন মৌসুমে ৪১২ মেট্রিকটন চাল ও ১৩৭৭ মেটিক্টন ধান ক্রয়ের বরাদ্দ দেয়া হয়।

সরকারিভাবে কৃষক পর্যায়ে প্রতিকেজি ধান ৩৩ টাকা ও চালকল মালিকদের কাছ থেকে সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা দরে ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়।

উপজেলার পৌর এলাকার কৃষক আছির উদ্দিন ও শরিফুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন কৃষক জানান, চলতি বছরে বাজারে ১ হাজার ৩৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১ হাজার ৪০০ টাকায় ধান বিক্রি করেছেন। খাদ্যগুদামে ধানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৩২০ টাকা। এখানে খাদ্যগুদামে দরের চেয়ে বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রিতে বেশি টাকা পেয়েছেন তারা।

এছাড়া গুদামে ধান বিক্রিতে বাড়তি খরচ ও হয়রানি শিকার হতে হয় বলে খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করেননি।

মহেশপুর খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা আ. মান্নান জানান, এখন পর্যন্ত কোন কৃষক ধান নিয়ে খাদ্যগুদামে আসেননি। চাল ক্রয়ের জন্য কিছু মিল মালিকদের সাথে চুক্তি করা হয়েছে। তবে সময়ের মধ্য ধান পাওয়ার আর কোন সম্ভবনা নেই।  

ইএইচ

Link copied!