ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

শরীয়তপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

আশিকুর রহমান হৃদয়, শরীয়তপুর

আশিকুর রহমান হৃদয়, শরীয়তপুর

ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৫, ০৮:২৮ পিএম

শরীয়তপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

শরীয়তপুর-চাঁদপুর ও শরীয়তপুর-ঢাকা সড়কের ভূমি, স্থাপনা ও গাছ অধিগ্রহণের অর্থ নিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ এনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মাসুদুল আলমকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন অধিগ্রহণ হওয়া জমির মালিকরা।

বুধবার দুপুরে শরীয়তপুর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এক মানববন্ধনে তারা এই দাবি জানান।

মানববন্ধনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে প্রত্যাহারের পাশাপাশি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের অর্থ দ্রুত পাওয়ায় দাবি জানান জমির মালিকরা।

ভুক্তভোগী রাকিব হাসান বলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের কারণে গত দুই বছর ধরে আমরা অধিগ্রহণের টাকা পাচ্ছি না। আমাদের কোন স্বজন মারা গেলে নিজেদের জায়গায় কবর দিতে পারছি না। কেননা আমরা এখনও পর্যন্ত টাকা না পাওয়ায় অন্যত্র জায়গাও কিনতে পারি নাই। এমন সকল ভোগান্তির পেছনের কারণে রয়েছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক। আমরা চাই তাকে এখান থেকে সরিয়ে অন্য কোনো অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আনা হোক।

ভুক্তভোগী বিল্লাল হাওলাদার বলেন, শরীয়তপুর-চাঁদপুর সড়ক উন্নয়নের জন্য আমাদের বাড়িঘর গাছপালাসহ বিভিন্ন স্থাপনা সরকার অধিকরণ করেছেন। কিন্তু অধিগ্রহণের টাকা গত দুই বছর ধরে আমাদের দেই, দিচ্ছি করে দেয়া হচ্ছে না। এদিকে আমরা বাড়িঘর সরিয়ে নেয়ার জন্য অন্য স্থানে জায়গা বায়না করেছি বাকি টাকা না দিতে পারায় আমাদের বায়নার টাকা মাইর দেয়ার অবস্থা তৈরি হয়েছে। আমরা এখন উভয় দিকেই ঝামেলার মধ্যে আছি। তবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ইচ্ছা করলেই আমাদের টাকা দিতে পারে। তিনি কেন আমাদের ঘুরাচ্ছেন তা আমরা জানি না। তাই আমরা তার প্রত্যাহার চাই।

এ বিষয়ে শরীয়তপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মাসুদ আলম বলেন, ‘অবকাঠামো এবং গাছপালা অধিগ্রহণের যে অর্থ তা থেকে ১০ শতাংশ কেটে মূল্য পরিষদের জন্য একটি চিঠি আমাদের কাছে এসেছে। তবে স্থানীয়রা একটি আবেদন করেন যেখানে তারা ১০ শতাংশ কেটে বাকি টাকা নেয়ার বিষয়ে অস্বীকৃতি জানান।

তিনি জানান, এ বিষয়ে শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক গত ২২ জানুয়ারি একটি চিঠি সড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠিয়েছেন। যাতে বলা হয়, এই ১০ শতাংশ না কেটে তাদেরকে যেন চেক দেয়া যায়।

ইএইচ

Link copied!