ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

করিমগঞ্জে ডিএসকের কৈশোর কর্মসূচি

করিমগঞ্জ (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

করিমগঞ্জ (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫, ০৫:৪৪ পিএম

করিমগঞ্জে ডিএসকের কৈশোর কর্মসূচি

‘মেধা ও মননে সুন্দর আগামী’ প্রতিপাদ্য স্লোগানকে ধারণ করে এবং পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) সহযোগিতায় ও দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের (ডিএসকে) বাস্তবায়নে কৈশোর কর্মসূচি‍‍` করিমগঞ্জ উপজেলা কিশোর-কিশোরী ক্লাবের সদস্যদের অংশগ্রহণে ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী, উপজেলার বারোটি কর্ম এলাকার মধ্যে এগারোটিতে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের আয়োজন করা হয়।

বুধবার সকালে করিমগঞ্জ সরকারি মহাবিদ্যালয় হলরুমে উপজেলার কিশোর-কিশোরী ক্লাবের সদস্যদের অংশগ্রহণে প্রবন্ধ-রচনা প্রতিযোগিতা ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

প্রতিযোগিতায় উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের শতাধিক প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে।

প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এর আগে মাসব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে ক্রিকেট ও পাঞ্জা খেলা (আর্ম রেসলিং) প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন করিমগঞ্জ সরকারি মহাবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক জুনায়েদ আলম খান।

সভাপতিত্ব করেন দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) কিশোরগঞ্জ-২ অঞ্চলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মো. সজল মিয়া।

বিশেষ অতিথি ছিলেন জনপ্রতিনিধি নার্গিস আক্তার ও দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) করিমগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক আল আমিন, জাফরাবাদ ইউনিয়নের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নার্গিস আক্তার, কলেজ শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি স্বাধীন আহম্মেদ প্রমুখ।

প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন করিমগঞ্জ সরকারি মহাবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, সমাজকর্ম বিভাগের প্রভাষক ইকবাল হোসেন চৌধুরী ও প্রভাষক সাইফুর রহমান।

সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন, কৈশোর কর্মসূচি‍‍` দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে) এর করিমগঞ্জ উপজেলা প্রোগ্রাম অফিসার মো. জুয়েল খান।

কর্মসূচির আয়োজকরা জানান, কৈশোর মানবজীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ সময়ে কিশোর-কিশোরীদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে। যে কারণে তাদের সচেতন ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এ কর্মসূচির আয়োজন।

অতিথিরা ডিএসকে ও পিকেএসএফকে ধন্যবাদ জানান কৈশোর কর্মসূচি আয়োজন করার জন্য। কিশোর-কিশোরীদের মেধার পাশাপাশি শারীরিক উন্নতি হচ্ছে বলেও জানান। এছাড়াও এই ধরনের আয়োজন বেশি বেশি করার জন্য বলেন অতিথিরা।

ইএইচ

Link copied!