ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কুমিল্লায় মহাসড়কে ডাকাতির ঘটনায় অস্ত্রসহ ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

জহিরুল হক রাসেল, কুমিল্লা

জহিরুল হক রাসেল, কুমিল্লা

মার্চ ১২, ২০২৫, ০৭:৫৮ পিএম

কুমিল্লায় মহাসড়কে ডাকাতির ঘটনায় অস্ত্রসহ ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে টানা দুই ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এছাড়াও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র, বিদেশী মুদ্রা ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার দুপুরে কুমিল্লা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- চাঁদপুর জেলার মনপুরা এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হান্নান (৩৫), লক্ষীপুর জেলার চরম মহান এলাকার মৃত সিরাজ মোল্লার ছেলে মো. শরিফ হোসেন (৪৫), কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার জোড়পুকুরিয়া গ্রামের মৃত রমিজ উদ্দিন হাজির ছেলে নজরুল ইসলাম (৬০), এবং একই উপজেলার দোলায় নবাবপুর এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ আলাউদ্দিন (৩৫)।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খাঁন জানান, ডাকাতির ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনার পর দেখা যায়, তিনটি ঘটনায় একই পিকআপ ব্যবহার হয়েছে এবং ডাকাতরা একই দলের সদস্য। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ ডাকাতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে। গত কয়েকদিনে কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানা এলাকা ও চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে চারজন ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতিতে ব্যবহৃত একটি পিকআপ গাড়ী, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, লুণ্ঠিত মালামাল, অর্থ ও বৈদেশিক মুদ্রা উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ সুপার আরও জানান, ডাকাতদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার ২০-২৫ জন ডাকাত তিনটি গ্রুপে মহাসড়কে ডাকাতি কার্যক্রম পরিচালনা করে। তারা বিমানবন্দর থেকে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে প্রবাসীদের গাড়ির তথ্য সংগ্রহ করে এবং মেঘনা টোল প্লাজা থেকে প্রবাসীদের গাড়ির পিছু নেয়। নির্জন স্থানে পিকআপ দিয়ে গাড়ি ব্যারিকেড করে তারা ডাকাতি করে।

জিজ্ঞাসাবাদে তারা দুই প্রবাসী বহনকারী দুটি গাড়ী থামিয়ে ডাকাতি করার কথা স্বীকার করেছে। এছাড়া তাদের সাথে জড়িত কয়েকজনের নাম ঠিকানা প্রকাশ করা হয়নি তদন্তের স্বার্থে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম, অতিরিক্ত সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী, জেলা ডিবির ওসি মো. আবদুল্লাহ, চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি মো. হিলাল উদ্দিনসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য পদস্থ কর্মকর্তারা।

এছাড়া গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফাগুন কারা এলাকায় একই কৌশলে মালয়েশিয়া ও কুয়েত প্রবাসী দুটি গাড়িতে ডাকাতি হয়েছিল। এসব ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

ইএইচ

Link copied!