ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ভেড়ামারায় শাহার পেট্রল পাম্প মালিকের জালিয়াতি

ভেড়ামারা প্রতিনিধি

ভেড়ামারা প্রতিনিধি

মার্চ ১৬, ২০২৫, ০৩:৩৮ পিএম

ভেড়ামারায় শাহার পেট্রল পাম্প মালিকের জালিয়াতি

ভেড়ামারায় পেট্রল পাম্পের লাইসেন্স নেয়ার জন্য জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন জমির লীজ ছাড়াই সেচ খালের ওপর অবৈধভাবে কালভার্ট নির্মাণ করে পেট্রল পাম্পের সামনে মাটি ভরাট করা হয়েছে। এর ফলে পাউবোর উন্মুক্ত সেচ খালটি বর্তমানে পেট্রল পাম্পের ভিতরে আটকে পড়েছে।

জানা গেছে, কুষ্টিয়া-পাবনা মহাসড়কের ভেড়ামারা বারোমাইল এলাকায় মেসার্স শাহার ফিলিং স্টেশন নামক পেট্রল পাম্পটি ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে লাইসেন্স পায়।

পাম্পটির মালিক মীর মো. সায়েরুজ্জামান দাবি করেন, তিনি বিগত সরকারের আমলে নিজেকে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয় দিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে প্রভাব খাটিয়ে এই লাইসেন্সটি অর্জন করেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তার স্বাক্ষর নকল করে এবং জমির সঠিক দাগ নম্বর উল্লেখ না করে শাহার ফিলিং স্টেশন কালভার্ট নির্মাণের জন্য আবেদন করেছিল। তাদের জমা দেয়া রিসিভ কপির মাধ্যমে কৌশলে অনাপত্তি সনদপত্রও নেয়া হয়।

পানি উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী (পওর বিভাগ) অসীম কুমার জানিয়েছেন, মেসার্স শাহার ফিলিং স্টেশনকে কোনো অনুমতি পত্র দেয়া হয়নি। পানির সেচ খালের ওপর অবৈধ কালভার্ট নির্মাণের বিষয়টি জানা গেলেও পাম্পের লোকজন পরিদর্শনকারীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। তৎকালীন সময়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড মীর মো. সায়েরুজ্জামানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেও তিনি অবৈধভাবে সেচ খালের ওপর মাটি ভরাট করেন।

এছাড়া, সড়ক ও জনপথ বিভাগের সার্ভেয়ার জিয়াউল হক জানিয়েছেন, শাহার ফিলিং স্টেশন মালিক মীর মো. সায়েরুজ্জামান ভুয়া ইজারা চুক্তিনামা তৈরি করে জমির বন্দোবস্ত নিয়েছেন। সওজের তিন কর্মকর্তার স্বাক্ষরও জাল করা হয়েছে। এ বিষয়ে সওজের কর্মকর্তারা জানিয়ে দিয়েছেন যে, তাদের দপ্তরে এমন কোনো চুক্তিপত্র নেই।

পাম্পটির মালিক মীর মো. সায়েরুজ্জামান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং সাংবাদিকদের হুমকি দেন।

তিনি দাবি করেন, "এই ধরনের কাগজ কখনই জাল হয় না এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড আমাকে কোনো কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়নি।"

এ বিষয়ে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, "যদি কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়, তবে আমরা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।"

ইএইচ

Link copied!