ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

অপহরণের এক মাস পর মামলা, হত্যা নাকি গুম নিশ্চিত নয় পুলিশ

যশোর ব্যুরো

যশোর ব্যুরো

এপ্রিল ২৭, ২০২৫, ০৪:৫৮ পিএম

অপহরণের এক মাস পর মামলা, হত্যা নাকি গুম নিশ্চিত নয় পুলিশ

যশোরে ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম অপহরণের এক মাস তিন দিন পর কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

গত শনিবার রাতে চট্টগ্রাম থেকে সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে আটক করার পর পুলিশ মামলা গ্রহণ করে।

পুলিশের মতে, রেজাউল ইসলামের জমি বিক্রির ২১ লাখ টাকা আত্মসাতের জন্য তাকে অপহরণ করা হয়েছে। তবে তিনি জীবিত আছেন কিনা, নাকি হত্যার শিকার হয়েছেন, তা নিশ্চিত করতে তদন্ত চলছে। আটককৃতদের নাম প্রকাশ করা হয়নি, কারণ এটি অভিযানের স্বার্থে গোপন রাখা হয়েছে।

মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, রেজাউল ইসলাম যশোর শহরের শংকরপুর ইসহাক সড়ক এলাকায় কাপড় ও টেইলার্সের ব্যবসা করতেন এবং কামরুল ইসলামের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তার পাশের কক্ষে থাকতেন মৃত বাদশা মিয়ার ছেলে রিপন হাওলাদার ও সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার তালতলা বাজার এলাকার হবি গাজীর ছেলে সবুজ, যিনি রবিউল নামেও পরিচিত। একই বাড়িতে বসবাসের সুবাদে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।

পরবর্তীতে ব্যবসায় সম্প্রসারণের জন্য রেজাউল তার পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া দুই শতক জমিসহ বাড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন এবং সবুজ ও রিপনের সহায়তায় ওই সম্পত্তি ২১ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। ২২ মার্চ রাত সাড়ে ১২টার দিকে টাকা হস্তান্তরের জন্য সবুজ ও রিপন রেজাউলকে মোবাইল ফোনে ডেকে নেন, এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ হন।

রেজাউলের পরিবার প্রথমে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন, পরে এক সপ্তাহের মধ্যে অপহরণ ও গুমের অভিযোগ এনে সবুজ, রিপনসহ অজ্ঞাত ২-৩ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে পুলিশ তখন অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করেনি, বরং তদন্ত শুরু করে।

তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চট্টগ্রামে এক সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুইজনকে আটক করে।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান বলেন, ‍‍`রেজাউলের অপহরণের ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং সন্দেহভাজন দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে রেজাউলের কী হয়েছে, তা জানতে তদন্ত অব্যাহত আছে।‍‍`

রেজাউলের ছেলে মেহেদী হাসান চয়ন বলেন, ‍‍`আটককৃতদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ সাতক্ষীরায় অভিযান চালাচ্ছে। আমিও তাদের সঙ্গে আছি। এখনো আমার বাবার ভাগ্যে কী ঘটেছে, তা নিশ্চিত হতে পারিনি।‍‍`

ইএইচ

Link copied!