সফিক ইসলাম, পাবনা
মে ৩, ২০২৫, ০২:৩৯ পিএম
পাবনায় ইছামতি নদী পুনরুজ্জীবিত করণ প্রকল্পটির মধ্য শহরের বাকি কাজ সিএস ম্যাপ অনুযায়ী দ্রুত সময়ে শেষ করার দাবিতে বিশাল মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ মে শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত লাইব্রেরি বাজার হাউস পড়া ব্রীজ সংলগ্ন ইছামতী নদীর পাড়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দ্রুত সময়ে বাকি কাজ শেষ করার জন্য আজ বিশাল মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।।
পাবনা জেলার সকল স্তরের সচেতন মানুষ বিভিন্ন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান প্রধান, ইছামতি নদী পুনরুজ্জীবিত করণ প্রকল্পটির বাকি কাজ শেষ করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি জোর দাবি জানান।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন ইছামতি নদী খনন ও নদীর দু‘পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য প্রায় ৫ শত ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
ইছামতি নদী উদ্ধার আন্দোলন পাবনার সভাপতি দৈনিক সিনসার সম্পাদক এস এম মাহবুব আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী অধ্যক্ষ আলহাজ্ব মাহাতাব উদ্দিন বিশ্বাস।
আন্দোলনকারীদের মধ্যে ইছামতি নদী উদ্ধার আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ড.এম মনছুর আলম, ইমাম গাযযালী গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সুরাইয়া সুলতানা, সুজানগর এম এ কলেজের অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন, মাযহারুল ইসলাম মুন্নু,হাজেরা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানুল ইসলাম, দৈনিক স্পষ্টবাদী পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক মো. শিশির ইসলাম, সহকারী সম্পাদক রবিউল রনি, পাবনা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি হাসান আলী, দৈনিক আমার সংবাদের পাবনা জেলা প্রতিনিধি সফিক ইসলাম, উত্তরণ সাহিত্য আসরের প্রতিষ্ঠাতা আলমগীর কবির হৃদয়, ইছামতি থিয়েটারের পরিচালক ভাস্কর চৌধুরী, আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের সাবেক পরিচালক, দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার প্রতিনিধি ও টিএমএসএসের উপদেষ্টা আঃ খালেক খান পিভিএম-সেবা, শিক্ষক ও সাংবাদিক সায়েদুল ইসলাম ও ইমাম গাযযালী গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক আব্দুল মান্নান ভূইয়া প্রমুখ বক্তব্য দেন।
মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন মাছরাঙার টিভির জেলা প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম রিজু, সিএনএফ টিভির চেয়ারম্যান খালেদ আহম্মেদ, সাংবাদিক আর কে আকাশ ও সাংবাদিক মো. রাব্বি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে শিক্ষক, আইনজীবী, ব্যবসায়ী, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়া, জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকার প্রতিনিধি অংশ নেন।
আরএস
